বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
জয়ের জন্য ১৭৪ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ঝড়ের গতিতে শুরু করেছিল মুম্বই। তারপর হঠাৎই ছন্দপতন। ৩১ রানের মধ্যে একে একে ডাগ-আউটে ফেরেন ঈশান কিষান (৯), রোহিত শর্মা (৪) ও নমন ধীর (০)। দেখে মনে হচ্ছিল পঞ্চম হার হয়তো এড়াতে পারবে না হার্দিক পান্ডিয়ার দল। কিন্তু চতুর্থ উইকেটে ১৪৩ রানের অপরাজিত পার্টনারশিপ গড়ে পালে হাওয়া টানেন সূর্যকুমার যাদব ও তিলক ভার্মা। ১৬ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছায় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ছক্কা মেরে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন সূর্যকুমার। সেই সঙ্গে নিশ্চিত হয় দলের জয়ও। ১২টি চার ও ৬টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। তিলক অপরাজিত থাকেন ৩৭ রানে।
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে হায়দরাবাদ। ১১ রানে কট বিহাইন্ড হন অভিষেক শর্মা। চলতি আইপিএলে চড়া মেজাজে ব্যাট করতে দেখা গিয়েছে ট্রাভিস হেডকে। প্রত্যাশা ছিল, এদিনও সেই মেজাজেই এগবেন তিনি। কিন্তু উইকেট ক্রমশ মন্থর হয়ে পড়ায় শট খেলতে সমস্যায় পড়েন। তবুও অজি ওপেনার চেষ্টা চালান সহজাত ভঙ্গিতে রানের গতি সচল রাখার। কিন্তু উল্টো দিক থেকে সেভাবে সাপোর্ট পাননি হেড। মায়াঙ্ক আগরওয়াল (৫) বোল্ড হন অংশুলের বলে। তার পরেই ফেরেন ট্রাভিস হেড (৪৮)। একদিকে চাওলার স্পিন, উল্টো দিক থেকে হার্দিক পান্ডিয়ার সুইং—সাঁড়াশি আক্রমণে পর পর উইকেট তুলে নেয় মুম্বই। নীতীশ রেড্ডিকে (২০) ফেরান হার্দিক। হায়দরাবাদ বড় ধাক্কা খায় হেনিরখ ক্লাসেনও (৫) চাওলার বলে বোল্ড হওয়ায়। ব্যর্থ মার্কো জানসেন (১৭), শাহবাজ আহমেদ (১০)। অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ৩৫ রানের অপরাজিত ইনিংস না খেললে হায়দরাবাদের লজ্জা আরও বাড়ত।