বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
চলতি আইপিএলে কিছুতেই বড় রান পাচ্ছিলেন না যশস্বী। টি-২০ বিশ্বকাপের প্রাথমিক স্কোয়াড নির্বাচনের আগে ক্রমশ চাপ বাড়ছিল তাঁর উপর। বাঁ হাতি ওপেনার সঠিক সময়ে জ্বলে উঠলেন। ৫৯ বলে হাঁকালেন দুরন্ত সেঞ্চুরি। ৬০ বলে ১০৪ রানে অপরাজিত থাকলেন। মেরেছেন ন’টি চার ও সাতটি ছক্কা। অধিনায়ক সঞ্জুর সংগ্রহ অপরাজিত ৩৮। রাজস্থানের একমাত্র আউট হওয়া ব্যাটসম্যান বাটলার করেন ৩৫ রান।
টস জিতেও মুম্বইয়ের ব্যাটিংয়ের শুরুটা একেবারেই ভালো হয়নি। প্রথম ওভারেই লোপ্পা ক্যাচ তুলে আউট হন রোহিত শর্মা (৬)। বোলার যথারীতি ট্রেন্ট বোল্ট। ঈশান কিষান (০) ফেরেন পরের ওভারেই। তারপর সন্দীপের দ্বিতীয় শিকার হন সূর্যকুমার যাদব (১০)। ২০ রানে তিন উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা মুম্বইকে সাময়িক স্বস্তি দেন তিলক ও মহম্মদ নবি। তবে নবি (২৩) বেশিক্ষণ থাকেননি। আইপিএলে যুজবেন্দ্র চাহালের দুশোতম উইকেট হন তিনি। উল্লেখ্য, আইপিএলে আর কোনও বোলারের এই কীর্তি নেই।
৫২-৪ থেকে মুম্বই ইনিংসকে মেরামতের দায়িত্ব নেন তিলক ও ওয়াধেরা। দু’জনে পঞ্চম উইকেটে যোগ করেন ৯৯ রান। তিলকের পঞ্চাশ আসে ৩৮ বলে। ৪৫ বলের ইনিংসে তিলকের থাকল পাঁচটি চার ও তিনটি ছয়। অন্যদিকে, হাফ-সেঞ্চুরি মিস করলেও নজর কাড়লেন ওয়াধেরা। ২৪ বলের ইনিংসে চারটি ছক্কা ও তিনটি চার মারলেন তিনি। হার্দিক পান্ডিয়া (১০), টিম ডেভিডরা (৩) অবশ্য ব্যর্থ। শেষ চার ওভারে তাই ওঠে মাত্র ২৮ রান, পড়ে পাঁচ উইকেট। ২০তম ওভারে তিলক, জেরাল্ড কোয়েৎজি ও ডেভিডকে ফেরান সন্দীপ। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ব্যর্থ মুম্বইয়ের বোলাররাও।