উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
সাম্প্রতিক কালে ফেডারেশন শীর্ষ কর্তাদের মধ্যে কুশল দাসের সঙ্গেই ইস্ট বেঙ্গলের সুসম্পর্ক ছিল। গত ডিসেম্বরে ক্লাব তাঁবুতে তাঁর সঙ্গে গোপন বৈঠকও করেছিলেন ইস্ট বেঙ্গল কর্তারা। ইস্ট বেঙ্গলের শতবর্ষে আইএফএ কর্তারা আমন্ত্রণ না পেলেও তারা শনিবারই ট্যুইট করে অভিনন্দন জানিয়েছে লাল- হলুদকে।
এদিকে, ১ আগস্টের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য গত মার্চে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল। কোনও উত্তর এখনও পায়নি তারা। ফেডারেশন সচিব গত এক সপ্তাহ ধরে আইএসএলে ইস্ট বেঙ্গলের খেলা নিয়ে নিজের অবস্থান ক্রমাগত বদল করে চলেছেন। রবিবার এক ওয়েব সেমিনারে কুশল দাস বলেছেন, ‘কিছুই অসম্ভব নয়। ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব ছোট ছোট স্পনসর আনতে উদ্যোগী হয়েছিল। এটা ওদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। আইএসএলে খেলতে গেলে একটি বড় স্পনসরকে নিতেই হবে।’ প্রথমে একাধিক স্পনসরের কথা বললেও পরে ইস্ট বেঙ্গল বড় স্পনসরের দিকেই ঝুঁকেছিল। দেশের ফুটবল জগতের একটি লবির জন্য শেষ পর্যন্ত তা সম্ভব হয়নি। আপাতত ইস্ট বেঙ্গলের হাতে একক বড় স্পনসর নেই। যদিও গত প্রায় আড়াই মাসে ১০-১২ কোটি জোগাড় হয়েছে। কিন্তু হাতে তো সময় ফুরিয়ে আসছে।
এদিকে, শনিবার রাতে প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করে শতবর্ষ পূর্তির জন্য ইস্ট বেঙ্গলকে অভিনন্দন জানানোর পর আইএসএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি বেশ সতর্ক। রবিবার নিজেদের মধ্যে ভিডিও কলে একপ্রস্থ আলোচনাও করেছেন ফ্র্যাঞ্চাইজির কর্তারা। কোনওভাবে ১১ নম্বর দল হিসেবে ইস্ট বেঙ্গল এলে ম্যাচের সংখ্যা বেড়ে যাবে। বাড়বে খরচও। এই বিষয়টি নিয়ে রবিবার নিজেদের বক্তব্য ফের এফএসডিএলকে জানিয়ে দিল দলগুলি। এফএসডিএল ইস্ট বেঙ্গলের অনুরোধে মৌখিকভাবে সময় বাড়ালেও আসন্ন মরশুমে ইস্ট বেঙ্গলের আইএসএলে খেলা ক্রমশই কঠিন হচ্ছে।