গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার কেশপুরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে দেব বলেন, ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে জেতার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন বিজেপি প্রার্থী ও তাঁর দল। তাই কেশপুরে নিজেদের কর্মীকে খুন করিয়ে তৃণমূলের ঘাড়ে দোষ দিয়ে একটা অশান্তির পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে বিজেপি।
দেবের দাবি, আগামী ১০ থেকে ২০ তারিখের মধ্যেই এই ষড়যন্ত্র করার পরিকল্পনা করছে বিজেপি। একই মন্তব্য বীরভূমের সিউড়িতেও ভোট প্রচারে গিয়ে করেন দেব। তাঁর এই মন্তব্যের পর থেকেই তোলপাড় শুরু হয়। তার প্রেক্ষিতেই এদিনের এফআইআর বলে দাবি বিজেপির।
এফআইআরে বলা হয়েছে, আগামী ২৫ মে লোকসভা ভোট রয়েছে। দেবের মন্তব্যে বিজেপি কর্মীরা সন্ত্রস্ত। যদি এর মধ্যে কেশপুর বিধানসভায় কোনও বিজেপি কর্মী মারা যান, তাহলে ব্যাপক গন্ডগোল এবং আইন শৃঙ্খলার অবনতি হবে। সেই কারণে তাঁরা চাইছেন দ্রুত এবিষয়ে তদন্ত করে দেখা হোক। ভোট যাতে শান্তিপূর্ণভাবে হয়, সেই ব্যবস্থা করুক প্রশাসন। দেবের গ্রেপ্তারির দাবিও তুলেছে বিজেপি।
তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক মহম্মদ রফিক বলেন, গত দশ বছরে কেশপুরের মাটিতে কোনও রক্তক্ষয় হয়নি। কিন্তু বিজেপি ঘৃণ্য রাজনীতি করে ফের কেশপুরকে অশান্ত করার পরিকল্পনা করছে। সন্দেশখালি কাণ্ডেই প্রমাণিত হয়েছে, বিজেপি কত নীচে নামতে পারে! এটা সাধারণ মানুষও বুঝে গিয়েছে। তাই আমরা সব দিক দিয়ে সতর্ক থাকছি। কেশপুরে কোনও অশান্তি পাকাতে দেব না বিজেপিকে।