গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
মঙ্গলবার রাজনগর ব্লকের ভবানীপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ভবানীপুর পার্কে এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে এলাকার প্রায় ১২-১৩টি গ্রামের আদিবাসী পুরুষ ও মহিলা অংশগ্রহণ করেন। কেলেডিহি, ক্ষন্নাডিহি, নিজুরি, মাচানতলি, বেলবুনি, তারাশোল, গুরকাটা আদিবাসী পাড়া সহ একাধিক গ্রামের বাসিন্দাদের অনেকে এদিনের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল আদিবাসী সেলের নেতা বুদ্ধদেব হাঁসদা, বীরভূম জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বিশ্ববিজয় মার্ডি, আদিবাসী নেতা রবীন্দ্র মূর্মু, রাজনগরের তৃণমূল ব্লক সভাপতি সুকুমার সাধু, ভবানীপুরের অঞ্চল সভাপতি জীবন আচার্য সহ আরও অনেকে। এদিনের সভায় আদিবাসী গ্রামের মহিলাদের অনেকেই রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন। এদিনের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রাজনগরের তৃণমূল ব্লক সভাপতি বলেন, ভবানীপুরের আদিবাসী সম্মেলনে ওই এলাকার প্রতি গ্রামের বাসিন্দাদের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে এলাকার বাসিন্দারা খুবই খুশি। সেকথা তাঁরা অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছেন। আগামী ভোটেও এই এলাকার বাসিন্দারা আমাদের পাশেই থাকবেন, তা আজ প্রমাণ হয়ে গেল।
যদিও এদিনের তৃণমূলের আদিবাসী সম্মেলনকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে নারাজ বিরোধীরা। বিরোধীদের দাবি, এই এলাকায় বিভিন্ন গ্রামে পানীয় জলের ব্যাপক সমস্যা রয়েছে। এছাড়াও অনেকে সমস্যা রয়েছে। তাই শাসক দলের সম্মেলনে গেলেই বাসিন্দারা তাদের ভোটার হয়ে গেল এটা নিশ্চিত হওয়া কঠিন।