শুক্রবার খড়্গপুরের পদযাত্রায় জনজোয়ারে ভাসলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলনেত্রীর সঙ্গে পা মেলালেন হাজার হাজার মানুষ। যা দেখে অভিভূত খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো। মুখ্যমন্ত্রীর পদযাত্রায় মানুষের ভিড় বিরোধী শিবিরের বুকে কম্পন ধরিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট, এমনটাই বক্তব্য রাজনৈতিক মহলের।
দেবাংশু ভট্টাচার্যের সমর্থনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রোড শোয়ে জনস্রোতে ভাসল তমলুক। শুক্রবার ঐতিহাসিক শহরের রাজবাড়ি ময়দান থেকে হাসপাতাল মোড় পর্যন্ত রোড শো ছিল। ধামসা, মাদল, রণপা সহযোগে এদিনের র্যালি আক্ষরিক অর্থে রঙিন হয়ে উঠেছিল।
বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বাঁকুড়া: হাতির দাঁতের পর এবার হরিণের শিং পোড়াল বনদপ্তর। সোমবার নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় বড়জোড়ার দেজুড়িতে একটি কারখানার চুল্লিতে ৬২টি হরিণের শিং পোড়ানো হয়। বিগত কয়েক বছর ধরে সেগুলি সংরক্ষণ করে রেখেছিল বনদপ্তর। মুখ্য বনপাল(কেন্দ্রীয় চক্র) এস কুলান ডাইভেল, বাঁকুড়া উত্তর ও দক্ষিণের ডিএফও উমর ইমাম এবং প্রদীপ বাউরি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া পুলিস প্রশাসনের আধিকারিকরাও সেখানে হাজির ছিলেন। উল্লেখ্য, কয়েক মাস আগে বাঁকুড়ার তিন ডিভিশনের অধীনে থাকা একাধিক হাতির দাঁত পুড়িয়েছিল বনদপ্তর। এবার হরিণের শিংও পোড়ানো হল।
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া দক্ষিণ বন বিভাগের অধীন মুকুটমণিপুরের কাছে বন পুকুরিয়া ডিয়ার পার্ক রয়েছে। সেখানে বেশ কিছু সংখ্যক হরিণ থাকে। বিগত সাত-আট বছর ধরে ওই পার্কে হরিণের মাথা থেকে খসে পড়া শিংগুলি উদ্ধার করে বনদপ্তর। সেগুলি বনদপ্তর নিজেদের হেফাজতে সংরক্ষিত করে। এদিন সেগুলি সরকারি আইন মেনে পুড়িয়ে নষ্ট করে ফেলা হল। কারখানার চুল্লিতে উচ্চ তাপমাত্রায় সেগুলি পোড়ানো হয়।
বনদপ্তর জানিয়েছে, হরিণের শিংগুলি ৪২ থেকে ৭২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা ছিল। এদিন নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে শিংগুলি পোড়ানো হয়। এজন্য ভিডিও গ্রাফিও করা হয়েছে।
মুখ্য বনপাল বলেন, হরিণের শিং নিয়ে যাতে কোনও ধরনের চোরাকারবার না হয়, সেই জন্যই সেগুলি পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। কোনও প্রাণীর শরীরের অংশ কারও কাছে রাখার আইন নেই। তাই নষ্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এজন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির উদ্যোগেই হরিণের শিংগুলি নষ্ট করা হচ্ছে। বিজ্ঞান সম্মত ও আইন মেনে তা নষ্ট করা হয়েছে। পোড়ানোর ভিডিও ফুটেজ রাজ্যে পাঠানো হবে।
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া দক্ষিণ বন বিভাগের অধীন মুকুটমণিপুরের কাছে বন পুকুরিয়া ডিয়ার পার্ক রয়েছে। সেখানে বেশ কিছু সংখ্যক হরিণ থাকে। বিগত সাত-আট বছর ধরে ওই পার্কে হরিণের মাথা থেকে খসে পড়া শিংগুলি উদ্ধার করে বনদপ্তর। সেগুলি বনদপ্তর নিজেদের হেফাজতে সংরক্ষিত করে। এদিন সেগুলি সরকারি আইন মেনে পুড়িয়ে নষ্ট করে ফেলা হল। কারখানার চুল্লিতে উচ্চ তাপমাত্রায় সেগুলি পোড়ানো হয়।
বনদপ্তর জানিয়েছে, হরিণের শিংগুলি ৪২ থেকে ৭২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা ছিল। এদিন নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে শিংগুলি পোড়ানো হয়। এজন্য ভিডিও গ্রাফিও করা হয়েছে।
মুখ্য বনপাল বলেন, হরিণের শিং নিয়ে যাতে কোনও ধরনের চোরাকারবার না হয়, সেই জন্যই সেগুলি পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। কোনও প্রাণীর শরীরের অংশ কারও কাছে রাখার আইন নেই। তাই নষ্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এজন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির উদ্যোগেই হরিণের শিংগুলি নষ্ট করা হচ্ছে। বিজ্ঞান সম্মত ও আইন মেনে তা নষ্ট করা হয়েছে। পোড়ানোর ভিডিও ফুটেজ রাজ্যে পাঠানো হবে।
