শ্রীকান্ত পড়্যা, নন্দকুমার(পূর্ব মেদিনীপুর): পরকীয়ার কাঁটা উপড়ে ফেলতে স্বামীকে খুন করল স্ত্রী! সহযোগিতায় প্রেমিক। প্রমাণ লোপাট করতে মা’য়ের বাড়িতেই দেহ পুঁতে দেয় দু’জনে। সেখানে সিমেন্টের পুরু ঢালাইও করে দেওয়া হয়।
নিজস্ব প্রতিনিধি, নন্দকুমার: শরবতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বেহুঁশ করে ধারালো বঁটি দিয়ে নলি ও ঘাড়ে একা হাতে কুপিয়ে স্বামী নুর মহম্মদকে খুন করেছে আসমা বিবি। এরপর দেহ লোপাট করার কাজে সহযোগিতা করতে ফোন করে ডেকে পাঠায় প্রেমিক শেখ দুলালকে।
নিজস্ব প্রতিনিধি, বহরমপুর ও কৃষ্ণনগর: মুর্শিদাবাদ ও নদীয়া জেলায় আরও ২৭জন করোনা আক্রান্ত হলেন। শনিবার মুর্শিদাবাদে ১৬জনের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। তাঁদের মধ্যে এক চিকিৎসক ও এক নার্স রয়েছেন। একজন ওয়ার্ড বয়ও আক্রান্ত হয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিনিধি, আসানসোল: পশ্চিম বর্ধমানে নতুন করে চারজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রানিগঞ্জে তিনজন ও আসানসোলে একজনের শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়ল। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতের রিপোর্ট অনুযায়ী রানিগঞ্জের সাহেববাঁধ ও রাজাবাঁধ এলাকায় তিনজন সংক্রামিত হয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিনিধি, তমলুক ও মেদিনীপুর: দুই মেদিনীপুর জেলায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হলেন ২৩ জন। আক্রান্তদের মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ১২ জন এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ১১ জন রয়েছেন। হলদিয়া পুরসভার কাউন্সিলার, কাঁথি-৩ ব্লকের ভাজাচাউলি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দু’বছরের এক শিশু করোনা পজিটিভ।
কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কৃষ্ণনগর: জ্বরে ভোগা এক শিশুর মৃত্যু ঘিরে কৃষ্ণগঞ্জ থানা এলাকায় করোনা আতঙ্ক ছড়াল। অভিযোগ, শুক্রবার কৃষ্ণনগর সদর হাসপাতালে ভর্তির জন্য ওই শিশুকে নিয়ে যাওয়া হলেও ওষুধ দিয়েই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। শিশুটির বাড়ি মাজদিয়া স্টেশনপাড়া এলাকায়। স্থানীয় পুলিস ও প্রশাসন সূত্রে খবর, মৃত্যুর পর শিশুর লালারসের নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। পুলিস ময়নাতদন্তের জন্য শিশুর দেহ শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকদিন ধরে জ্বর ও গলাব্যথায় ভুগছিল শিশুটি। গ্রামের এক চিকিৎসকের কাছ থেকে ওষুধও খাচ্ছিল। কিন্তু শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় শুক্রবার শিশুটিকে কৃষ্ণগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে সদর হাসপাতালে রেফার করেন। সেখান থেকে ওষুধ দিয়ে শিশুটিকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শুক্রবার রাতে বাড়ি ফিরে ফের অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুটি। কৃষ্ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অসিতকুমার দেওয়ান বলেন, ঘটনার কথা আমি শুনেছি। বিস্তারিত খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। পরিবারের এক সদস্যের দাবি, কৃষ্ণগঞ্জ থেকে আমাদের সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানকার চিকিৎসক বলেছিলেন, ওষুধ খাওয়ালেই সুস্থ হয়ে যাবে। কিন্তু খাবার খাইয়ে ওষুধ খাওয়ানোর পর শুক্রবার রাতে শিশুটি মারা যায়। কৃষ্ণগঞ্জ হাসপাতাল রেফার করার পরও কেন সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হল না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
