কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
অন্যদিকে, নদীয়া জেলায় আরও ১১জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কালীগঞ্জে দু’জন, বীরনগর পুরসভা, চাকদহ পুরসভা, হাঁসখালিতে একজন করে আক্রান্ত হয়েছেন। কল্যাণী পুরসভা, করিমপুর-১ ব্লক, কৃষ্ণনগর-১ ব্লক, রানাঘাট-১ ব্লক, শান্তিপুর পুরসভা, তেহট্ট-২ ব্লকে একজন করে মোট ১১জন আক্রান্ত হয়েছেন। রানাঘাট-১ ব্লকের কালীনারায়ণপুর পাহাড়পুর পঞ্চায়েত এলাকার ৪৯বছর বয়সের এক মহিলা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়াও হাঁসখালি ব্লকের দক্ষিণপাড়া-২ পঞ্চায়েত এলাকার এক প্রৌঢ় আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁরা কীভাবে সংক্রামিত হয়েছেন তা খোঁজ নিয়ে দেখছে স্বাস্থ্যদপ্তর। পাশাপাশি তাঁদের বাড়ির এলাকা কন্টেইনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
অন্যদিকে, শান্তিপুর পুরসভা এলাকাতেও নতুন করে এক ব্যক্তির রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। শহরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাজপুতপাড়া এলাকায় বছর ৩৮এর কলকাতা ফেরত যুবকের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তিনি কলকাতায় টেস্ট করানোর পর শান্তিপুরে ফেরেন। অন্যদিকে, বীরনগর পুরসভার ৪নম্বর ওয়ার্ডের স্টেশনপাড়া এলাকায় এক বৃদ্ধ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ওই বৃদ্ধের বাড়ির এলাকা সিল করে স্যানিটাইজ করা হয় হয়েছে। তাঁর সংস্পর্শে আসা ১৭জনের নমুনা পরীক্ষা করা বলে পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। আক্রান্ত সকলকেই কল্যাণীর কোভিড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদিন তেহট্ট মহকুমায় দু’জনের করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। করিমপুর-১ ব্লকের যমশেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সুন্দলপুর এলাকায় এক যুবকের করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। ওই যুবক ২৭জুন বেঙ্গালুরু থেকে ফেরেন। তিনি স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছিলেন। তেহট্ট-২ ব্লকের পলাশীপাড়া রুদ্রনগর এলাকায় এক যুবক মহারাষ্ট্র থেকে ফিরেছিলেন। তাঁর রিপোর্টও পজিটিভ আসে। তাঁর সংস্পর্শে আসা তিনজনকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়। ওই এলাকা কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করেছে প্রশাসন। কৃষ্ণনগর-১ ব্লকে একটি পজিটিভ কেসের কথা উল্লেখ থাকলেও ব্লক প্রশাসনের দাবি, ২৪ঘণ্টায় কোনও সংক্রমণের ঘটনা তাঁদের জানা নেই। কালীগঞ্জের পানিঘাটায় এক শিশু আক্রান্ত হয়েছে। আরেক আক্রান্ত ভেক্টর কন্ট্রোল টিমের সদস্য।