সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
খড়্গপুরের অতিরিক্ত পুলিস সুপার কাজি সামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার কাছে অস্ত্র পাওয়া গিয়েছে। তার কী রাজনৈতিক পরিচয় তা বলতে পারব না।
প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেও অস্ত্র সহ একজন গ্রেপ্তার হয়। পুলিসের দাবি ছিল ধৃত জেরায় নিজেকে বিজেপি কর্মী বলে দাবি করেছে। এদিকে ধৃত সুশান্ত কোথা থেকে অস্ত্র পেল, কেন সে অস্ত্র নিয়ে ওই এলাকায় গিয়েছিল তা জানার চেষ্টা করছে পুলিস।
অন্যদিকে, এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছে বিজেপি। দলের জেলা সহ সভাপতি গৌতম ভট্টাচার্য বলেন, মিথ্যা অভিযোগে ওই বিজেপি কর্মীকে ফাঁসানো হয়েছে। ধৃত বিগবাজার এলাকায় কারও সঙ্গে কথা বলছিলেন। এই সময় টাউন থানার পুলিস তাকে ডেকে থানায় নিয়ে যায়। সেখানে বসিয়ে রেখে বলা হয় গ্রেপ্তার করা হল। কোনও অস্ত্র তার কাছে পাওয়া যায়নি। কোনও দুষ্কৃতীকে পুলিস গ্রেপ্তার করতেই পারে। আমাদের সেখানে কিছু বলার নেই। কিন্তু, বিধানসভা উপ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিজেপি কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করছি। বিজেপির রাজ্য নেতা তুষার মুখোপাধ্যায় বলেন, তৃণমূলকে খড়্গপুরে বাঁচাতে গিয়ে বাচ্চা ছেলের মতো কাজ করছে পুলিস। যা এই শহরের বাসিন্দারা ধরে ফেলছেন।
তৃণমূলের শহর সভাপতি রবিশঙ্কর পাণ্ডে বলেন, তৃণমূলের সঙ্গে কোনও দুষ্কৃতী নেই। কিন্তু পুলিস যাদের গ্রেপ্তার করছে তারা পরিচিত বিজেপি মুখ। এব্যাপারে আমাদের কিছু বলার নেই। এটা পুলিস-প্রশাসনের ব্যাপার।