যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল বলেন, এই সব এক্সিট পোল মানি না। বেশিরভাগ চ্যানেলের মালিক তো বিজেপির লোক। আমি এখনও বলছি বীরভূম আসনে দেড় থেকে দু’লক্ষ এবং বোলপুর আসনে সাড়ে তিন থেকে চার লক্ষ ভোটে জিতব।
বিজেপি জেলা সভাপতি রামকৃষ্ণ রায় বলেন, দেশ তথা রাজ্যের ক্ষেত্রে এক্সিট পোল সঠিক তথ্যই তুলে ধরেছে। মানুষ এটাই আশা করেছিল। তবে আমি আশাবাদী, বীরভূম আসনে আমরাই জয় পাব।
চায়ের দোকান থেকে পানের গুমটি, খেলার মাঠ সবর্ত্রই লোকসভা নির্বাচনের ফল নিয়ে চর্চা তুঙ্গে উঠেছে। কে হবেন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। এমনকী কী হবে রাজ্যের ফল তা নিয়ে মানুষে আগ্রহের অন্ত নেই। রবিবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন চ্যানেলের এক্সিট পোল এই আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। প্রায় সব চ্যানেলই অন্যত্র বিজেপির জয়জয়কার দেখালেও বীরভূমে তার উল্টো চিত্র। জেলার দুটি আসনকেই তৃণমূলের হাতে তুলে দিয়েছেন সমীক্ষকরা। তাদের হিসেবে বীরভূম আসনে সম্ভাব্য জয়ী শতাব্দী রায় ও বোলপুরে অসিত মাল। এতে আরও বেশি অক্সিজেন পেয়েছেন এই জেলার তৃণমূল নেতারা। জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের খাসতালুকে কোনও মাধ্যমই ফাটল ধরার ইঙ্গিত না দেওয়ায় গলার স্বরে ঝাঁঝ বেড়েছে তৃণমূলীদের। তাঁদের দাবি, শুধু জয় নয় বড় ব্যবধানে জয় পাবেন তৃণমূল প্রার্থীরা।
অন্যদিকে, রবিবার সন্ধ্যা থেকে বিজেপি কর্মীরা সামগ্রিকভাবে আনন্দিত হলেও কিছুটা হতাশা এসেছে বীরভূমে দুটি আসনেই তাঁদের জয়ের আভাস না মেলায়। যে জেলায় মোদি, অমিত শাহ এসে সভা করে গেলেন, সেখানে একটি আসনেও জয়ের ইঙ্গিত না মেলায় প্রকৃত অর্থেই তাঁরা হতাশ। তবে হাল ছাড়তে নারাজ তাঁরা। তাঁদের দাবি বীরভূম আসনে জয়লাভ একপ্রকার নিশ্চিত।