গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সুনীতিবালা সদর গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সুতপা দাস বলেন, গতবারও আমাদের স্কুলের ফল ভালো ছিল। মেধা তালিকাতেও নাম ছিল। কিন্তু এবার নেই। তিনি বলেন, মাধ্যমিকের পর অনাবশ্যকভাবে বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে হবে, অভিভাবক ও পড়ুয়া উভয়ের এমন চিন্তাধারায় সার্বিকভাবে ফল খারাপ হচ্ছে। সেইসঙ্গে একাদশ শ্রেণি থেকে অনেক পড়ুয়ার স্কুলে ক্লাস করার প্রবণতা কমছে। তাতেও পড়ুয়াদের বিপদ বাড়ে। দেখা গিয়েছে, যেসব পড়ুয়াদের স্কুলে উপস্থিতির হার বেশি, তাঁদের ফল তুলনামূলকভাবে ভালো হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার জয়েন্ট কনভেনর অঞ্জন দাস বলেন, চা বাগান, বনবস্তি সহ জেলার বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চলের অনেক পরীক্ষার্থী প্রথম প্রজন্মের পড়ুয়া। ফলে পাশের হার তলানিতে নেমেছে। তবে তাঁর আশা, মেধা তালিকায় না থাকা বা পাশের হার ভালো না হওয়ার সমস্যা আগামীতে কাটিয়ে ওঠা যাবে।