গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
তাঁরা বলেন, আমরা প্রতিবারই খুব সকালে ভোট দিয়ে থাকি। এবার মঙ্গলচণ্ডী পুজো এবং ভোট একই দিনে পড়ে গিয়েছে। তাই সকালে আগে উপোস করে পুজো করেছি। তারপর বাড়ির রান্না সেরে দুপুরে ভোট দিতে এসেছি। ভোট খুবই সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। কোনও অসুবিধা হয়নি।
এদিকে, এদিন পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলাররা এলাকাতেই ঘাঁটি গেড়ে ভোট পরিচালনা করেছেন। ৫নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেল স্থানীয় কাউন্সিলার তথা শহর তৃণমূলের সভাপতি বশিষ্ঠ ত্রিবেদী দলীয় কার্যালয়ে বসে থেকে কর্মীদের নানা নির্দেশ দিচ্ছেন। এদিকে ৭, ৮, ১১ এবং ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার যথাক্রমে শত্রুঘ্ন সিনহা বর্মা, শ্যাম মণ্ডল, অসীম ঘোষ, বিশ্বজিৎ হালদার সহ অন্যান্যরা এলাকাতেই কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ভোট করাচ্ছেন। পাশাপাশি বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্ব নিজেদের বুথেই বেশি সময় দিয়েছেন। দু’পক্ষই ফল ভালো হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।
মালদহ জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক ঘোষ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করতে আমরা সবাই দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি। আমিও ওয়ার্ডে ছিলাম। বিজেপির এবার বির্সজন হবে। কেননা গত লোকসভা ভোটে নানা কিছুর ভাবাবেগকে কাজে লাগিয়ে তারা ভোট পেয়েছিল। এবার সেটা হবে না। শহরে আমাদের খুব ভালো ফল হবে। পাল্টা মালদহ বিধানসভার বিজেপির কনভেনর স্নেহাংশু ভট্রাচার্য বলেন, শহরে খুবই সুষ্ঠুভাবে ভোট হয়েছে। আমরা সেজন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাব। এবারও মানুষ মোদিজিকে দেখেই ভোট দিয়েছেন। শহরে এবারও আমাদের লিড থাকবে। আমরা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। নিজস্ব চিত্র।