বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
তৃণমূল চা শ্রমিক ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীরেন্দ্র বরা ওরাওঁ বলেন, মহুয়া ও তোর্সা দু’টিই রুগ্ণ বাগান। গত আড়াই মাস ধরে শ্রমিকরা তাঁদের মজুরি পাচ্ছেন না। মজুরি না পেলেও শ্রমিকরা বাগানে কাজ করে যাচ্ছেন। দু’টি বাগান একই মালিকের। আমাদের দাবি, জেলা প্রশাসন দ্রুত বাগান মালিকের সঙ্গে শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি নিয়ে আলোচনা করুক। কাজ করেও শ্রমিকরা মজুরি পাবে না, এটা কোনওভাবে মানা যায় না। তৃণমূল চা শ্রমিক ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবীনবাবু বলেন, আমরা কোনওভাবে চাই না বাগানে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা হোক। শ্রমিকরা যাতে দ্রুত তাঁদের বকেয়া মজুরি পান, আমরা সেটাই চাই। এনিয়ে আমরা বাগান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সহযোগিতা করব।
তবে শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি নিয়ে বহু চেষ্টা করেও বাগান মালিকের কোনও বক্তব্য মেলেনি। শ্রমদপ্তরের আলিপুরদুয়ার জেলার ডেপুটি লেবার কমিশনার আর্থার হোড়ো অবশ্য বলেন, মহুয়া ও তোর্সা চা বাগানের শ্রমিকদের বকেয়া মজুরির বিষয়টি নিয়ে আমরা অবহিত। বাগান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এনিয়ে কথাও হয়েছে আগে। বিষয়টি ফের খতিয়ে দেখা হচ্ছে।