বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মেয়র গৌতম দেব সোমবার বলেন, শহরবাসীর পানীয় জলের সঙ্কট মেটাতে সমস্ত রকমের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আশা করছি, খুব একটা সমস্যা হবে না। তবে কেউ যদি আপৎকালীন সময়ে জলের কালোবাজারি করে জলের সেই ব্যবসায়ী কিংবা কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে পুরসভার আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুরসভার টাস্ক ফোর্স রাস্তায় থাকবে। সেই টিম গোটা শহরে নজরদারি চালাবে। টাস্ক ফোর্সের কাজই হবে জলের কালোবাজারির রোধ করা।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, জলের কালোবাজারি রুখতে বরো অফিসগুলিকে বাড়তি নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বরো অফিসের অধীনে থাকা বিভিন্ন ওয়ার্ডে থাকা জলের স্টকিস্ট, খুচরা বিক্রেতা এবং জলের কারখানাগুলিতেও নজর রাখা হবে। পুরসভার জল সরবরাহ বিভাগের মেয়র পরিষদ সদস্য দুলাল দত্ত বলেন, পুরসভার টাস্ক ফোর্স ১০ তারিখ থেকে শহরে নজর রাখতে শুরু করবে। জলের কালোবাজারি রুখতেই টাস্ক ফোর্স রাস্তায় থাকবে। যতদিন পর্যন্ত তিস্তার বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ না হচ্ছে এবং জলের সমস্যা না মিটছে ততদিন পর্যন্ত টাস্ক ফোর্স সজাগ থাকবে। এরপরেও যদি কেউ জলের কালোবাজারি করতে গিয়ে ধরা পড়ে সেসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ নেওয়া হবে।