বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মালদহের জেলাশাসক তথা জেলা নির্বাচন আধিকারিক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া বলেন, জেলাজুড়েই ভোটের দিন নজরদারি চালাব। বিশেষ নজর রাখা হবে সীমান্ত এলাকায়। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত হয়, এমন কোনও কাজই বরদাস্ত করা হবে না। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ আমরা মেনে চলব।
মালদহে মোট ১৫৫ কিমি বিস্তৃত সীমান্তরেখা রয়েছে। তারমধ্যে প্রায় ৩০ কিমি উন্মুক্ত সীমান্ত। বেশিরভাগ এলাকাতেই নদী-নালা, খাল-বিলের জন্য কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া যায়নি বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। সীমান্তের জিরো পয়েন্ট থেকে ১০০-১৫০ মিটার দূরে উভয় দিকেই অনেকে বাস করেন। তাঁদের মধ্যে ভারতীয় নাগরিকরাও আছেন। বাসিন্দাদের অনেকের আবার কাঁটাতারের ওপারে জমিজমা রয়েছে। বিএসএফের সঙ্গে এনিয়ে ওইসব এলাকার বাসিন্দাদের মাঝেমধ্যেই বিবাদ বাধে।
এদিকে, ভোটের সময় বিশেষ একটি দলকে ভোট দেওয়ার জন্য জওয়ানদের একাংশ প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করতে পারে বলে তৃণমূলের তরফে অভিযোগ তোলা হয়েছে। তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এনিয়ে একাধিকবার সভা মঞ্চ থেকে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে দিয়েছেন। কারও প্রলোভনে পা না দেওয়ার জন্য ভোটারদের সাবধান করেছেন। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসনও সতর্ক থাকতে চাইছে।
মালদহ জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, ভোটের আগে সব রাজনৈতিক দলই আমাদের কাছে সমান। কোনও দলের তরফে নির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ তোলা হলে তা গুরুত্বের সঙ্গেই খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। সীমান্ত এলাকা এমনিতেই স্পর্শকাতর। সেখানে ভোটের দিন কোনও গণ্ডগোল যাতে না হয় তা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। এনিয়ে আমরা নিজেদের মধ্যে একপ্রস্থ আলোচনাও করেছি।