বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, গত সপ্তাহে দু’টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। একটি শহরের মুহুরিপাড়ায়, দ্বিতীয়টি শান্তিপাড়ায় এলআইসির কাছে। যার পর শহরের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। দু’টি ক্ষেত্রে মিল, ছিনতাইকারীরা বাইকে করে এসে অপরাধ করে এবং পথচারীর গলার সোনার হার ছিনিয়ে পালায়। আবার ডিবিসি রোডে বেসরকারি ব্যাঙ্কে কেপমারির ঘটনায় দুষ্কৃতীরা বাইকে চেপে ঘটনাটি ঘটায়। সেকারণেই বাইকের গতিবিধির উপর আলাদাভাবে নজরদারি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয় পুলিস।
আরও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয়, বেসরকারি ব্যাঙ্কে কেপমারির ঘটনায় দুষ্কৃতীরা যে বাইক ব্যবহার করেছিল, তার নম্বর প্লেট ছিল ভুয়ো। তদন্তে জানা গিয়েছে, রাজগঞ্জের একটি বাইকের নম্বর ব্যবহার করেছিল দুষ্কৃতীরা। দুষ্কৃতীদের এই কর্মকাণ্ড প্রকাশ্যে আসতেই পুলিস নড়েচড়ে বসেছে। কোতোয়ালি থানার সাদা পোশাকের পুলিস শতাধিক বাইক চালককে ইতিমধ্যেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। কোতোয়ালি থানার পুলিসের দাবি, আগামী দিনেও এই কর্মসূচি চলবে। এতে অপরাধ বাগে আনা সম্ভব হবে। কিছু ক্ষেত্রে অপরাধ ঘটানোর আগেই দুষ্কৃতীরা জালে পড়তে পারে। সেইসঙ্গে ট্রাফিক নিয়মভঙ্গকারী বাইক চালকরাও নিয়ন্ত্রণে আসবে। চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনায় শুধুমাত্র যে পেশাদার ছিনতাইবাজদের হাত রয়েছে, তা নয়। স্থানীয় কয়েকজনেরও যোগসাজস থাকে। সব ক্ষেত্রেই নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। কোতোয়ালি থানার আইসি সঞ্জয় দত্ত বলেন, অপরাধ কমাতে পুলিস রুটিন মাফিক যা যা পদক্ষেপ নেওয়ার নিচ্ছে।