প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
রবিবার থেকে চালু হওয়া ওই ভ্রাম্যমান সব্জির দোকানে আলু, পটল, টম্যাটো, কাঁচালঙ্কা, বেগুন, করলা সহ অন্যান্য সব্জির পাশাপাশি ডিমও মিলছে। করোনা ভাইরাস যাতে কোনওভাবেই মানুষের শরীরে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্যই পুরসভার এমন উদ্যোগ। এদিন ভ্রাম্যমান ওই সব্জির দোকান থেকে সব্জি কেনেন পুরসভার চেয়ারম্যান বিধায়ক উদয়ন গুহও।
দিনহাটা পুরসভার চেয়ারম্যান বলেন, বারবার মানুষকে ভিড় এড়াতে প্রচার চালানো হলেও সকাল হতেই ব্যাগ হাতে বাজারমুখী হচ্ছিলেন শহরের কিছু মানুষ। বাজারগুলি শহরের বিভিন্ন মাঠে করা হলেও কোনওভাবেই করোনা সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব বজয় রাখা যাচ্ছিল না। সেজন্য শহরবাসী যাতে বাজরে না এসে বাড়িতে বসেই টাটকা সব্জি কিনতে পারেন সেজন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমিও নিজে ওই ভ্রাম্যমান সব্জির দোকান থেকে আলু, পেঁয়াজ, শসা, আদা সহ অন্যান্য সব্জি এদিন কিনেছি। শহরের বাসিন্দারের কাছে আমার আবেদন তাঁরাও যেন বাজারে না গিয়ে বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়া সব্জির গাড়ি থেকেই তাঁদের প্রয়োজনীয় আনাজপাতি কেনেন।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশব্যাপী লকডাউন চলছে। কোচবিহার জেলার অন্যান্য শহরের মতই লকডাউন উপেক্ষা করেই ব্যাগ হাতে সব্জি কিনতে দিনহাটা শহরের বাজারগুলিতে একাংশ মানুষ ভিড় করছেন। এতে সামাজিক দূরত্বও মানা হচ্ছে না। যাতে ভিড় না হয় সেজন্য বারবার প্রশাসন, পুরসভার পক্ষ থেকে প্রচার করা হলেও কাজ খুব একটা হয়নি। বাজারগুলিতে ভিড় কমাতে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বাধ্য হয়েই ভ্রাম্যমান সব্জির দোকান চালু করা হল, এমনটাই দাবি দিনহাটা পুর কর্তৃপক্ষের। পুরসভার এই অভিনব উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন শহরের বাসিন্দারা।