কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এবিষয়ে রায়গঞ্জ জেলা পুলিস সুপার সুমিত কুমার বলেন, আমরা আমাদের পুলিস জেলা এলাকায় থাকা থানারগুলির ক্ষেত্রে বিশেষভাবে যত্নশীল। যে কোনভাবেই অপরাধ কমানোর চেষ্টা আমরা চালিয়ে থাকি। ২০১৭ ও ২০১৯ সালের তুলনা করলেই দেখা যাবে যে খুনের ঘটনার ক্ষেত্রে প্রায় ৫০ শতাংশ অপরাধপ্রবণতা আমরা কমিয়েছি। আগামীতেও অন্যান্য অপরাধের ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ সাফল্য আশা করছি।
বেশ কিছু পরিসংখ্যান দিয়েছে জেলা পুলিস। পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৭ সালে রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার, হেমতাবাদ, করণদিঘি মিলিয়ে খুনের ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল ৫২টি ক্ষেত্রে। যার মধ্যে সবথেকে বেশি ঘটনা ঘটেছিল রায়গঞ্জ থানা এলাকায়। এখানে মোট ৩০টি খুনের ঘটনার অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার, হেমতাবাদ, করণদিঘি এলাকায় যথাক্রমে তিনটি, চারটি, তিনটি এবং ১২ টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। একইভাবে ২০১৮ সালে রায়গঞ্জ জেলা পুলিসের অন্তর্গত থানাগুলির ক্ষেত্রে ৩৫টি খুনের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। এক্ষেত্রেও রায়গঞ্জ থানা এলাকায় সবথেকে বেশি, ১৪টি অভিযোগ দায়ের করা হয়। এছাড়া কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার, করণদিঘি এলাকায় যথাক্রমে তিনটি, ১০টি ও আটটি অভিযোগ দায়ের হয়। হেমতাবাদ এলাকায় একটি খুনের ঘটনারও অভিযোগ দায়ের হয়নি। যদিও ২০১৯ সালে সর্বমোট ২৭টি অভিযোগ জমা পড়েছে রায়গঞ্জ জেলা পুলিস এলাকায়। যেখানে তাৎপর্যপূর্ণভাবে রায়গঞ্জ থানা এলাকায় মাত্র চারটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এছাড়া কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার, হেমতাবাদ ও করণদিঘি এলাকায় যথাক্রমে সাতটি, সাতটি, ছয়টি এবং তিনটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে।