উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
যদিও উদ্যোগে এতটুকু খামতি রাখার পক্ষপাতী নন কেউ। ‘লন্ডন শারদ উৎসবে’র ভাইস প্রেসিডেন্ট সুরঞ্জন সোম জানান, ‘কেউ পুজোর আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবেন না। সকলে ঘরে বসে অঞ্জলি দিতে পারবেন। শারদোৎসব যাতে শুধু লন্ডন নয়, বাকি বিশ্বেও ছড়িয়ে পড়ে, তার জন্য আমরা উন্নত প্রযুক্তির গুগল ভিআর টেকনোলজিকে কাজে লাগাতে চাইছি। এর ফলে ঘরে বসে পুজো উপভোগ করা যাবে।’ শুধু তাই নয়। গুগল কার্ডবোর্ড হেডসেট থাকলে প্রতিটি মুহূর্ত নিখাদ বাস্তবের অনুভূতি নিয়ে চোখে ভেসে উঠবে বলে মত সুরঞ্জনের। থ্রি-ডি প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এমন উদ্যোগ প্রথম। আরেক সংগঠন ‘এসেক্স ইন্ডিয়ান্স’ও এবছর ভার্চুয়াল আয়োজনের দিকে ঝুঁকেছে। সদস্যা অর্পিতা রায়ের কথায়, ‘সরকারি গাইডলাইন মেনে উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। প্রবাসী বাঙালিরা ঘরে বসে তা দেখতে পাবেন।’
চলতি বছরে অবশ্য ব্রিটেনের বাঙালি মহল অনলাইনে বেশ কিছু অনুষ্ঠানের সাক্ষী থেকেছে। তার মধ্যে অন্যতম ‘ইউনাইটেড কিংডম বেঙ্গলি কনভেনশন’। গত সেপ্টেম্বরে সোশ্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে ভার্চুয়ালি এই কনভেনশনের আয়োজন করা হয়। যোগ দেয় প্রায় বিশ্বে ছড়িয়ে ৫৩টি প্রবাসী বাঙালিদের সংগঠন। শারোদৎসব সফল করতে সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চাইছে তারা।