যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি হিসেবে ঘোষণার লক্ষ্যে ভারতের দীর্ঘ প্রচেষ্টা বারবার আটকে যাচ্ছিল চীনের বাধায়। নিরাপত্তা পরিষদের বাকি স্থায়ী সদস্যরা ভারতের পাশে দাঁড়ালেও চীন প্রায় ১০ বছর ধরে এবিষয়ে টেকনিক্যাল হোল্ড তৈরি করে রেখেছিল। অবশেষে চীন এই ইস্যুতে তাদের আপত্তি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় মার্কিন কূটনীতির বড় জয় দেখছেন পম্পেও। রাষ্ট্রসঙ্ঘে আমেরিকার এই নেতৃত্বদানে খুশি মার্কিন বিদেশ সচিব। আজহার ইস্যুতে রাষ্ট্রসঙ্ঘে কর্মরত মার্কিন কূটনীতিকদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পম্পেও। তাঁর ট্যুইট, রাষ্ট্রসঙ্ঘের বহু প্রতিক্ষিত এই পদক্ষেপ সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মার্কিন কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জয়। দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মার্কিন বিদেশ দপ্তরের মুখপাত্র মর্গান ওর্তেগাস বলেন, বহু জঙ্গি হামলার জন্য দায়ী জয়েশ-ই-মহম্মদ। দক্ষিণ এশিয়ার শান্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে বড় বিপদ এই জঙ্গি সংগঠনটি।
এদিকে, পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমের খবর, পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাম্প্রতিক বেজিং সফরের পরেই আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী তকমা দিতে রাজি হয় চীন। ২৫-২৭ এপ্রিল বেল্ট রোড করিডর নিয়ে আলোচনা করতে বেজিং গিয়েছিলেন ইমরান। সেখানেই তিনি মাসুদ আজহারের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন চীনা প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের সঙ্গে। তারপরেই আজহারের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলতে সম্মত হয় চীন। বুধবার চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র শুধু বলেছিলেন, যাবতীয় নতুন তথ্য পুনরায় দেখার পরে আমেরিকা, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের সিদ্ধান্তে সায় দিয়েছে চীন।