হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়াই শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
একুশের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ মাথা উঁচু করে চলবে, কারণ একুশ আমাদের শিখিয়েছে মাথা নত না করতে। একুশ আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করা যায়। কীভাবে নিজের মাতৃভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সবকিছুকেই রক্ষা করা যায়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতা, আমাদের ভাষার অধিকার, আমাদের সংস্কৃতি ও কৃষ্টিকে রক্ষার চর্চাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করা আমাদের কর্তব্য। আমরা অনেক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেটা অর্জন করেছি, তার সুফলটা যেন আগামী প্রজন্ম ভোগ করতে পারে, তারা যেন একটা সুন্দর জীবন পায়, সেটাই আমরা চাই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বাঙালি জাতি, বাংলাদেশ আমাদের দেশ, বাংলা আমাদের ভাষা—যে কথা জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান বারবার বলে গিয়েছেন। সেই দেশকেই আমরা গড়ে তুলতে চাই। বিশ্বের দরবারে একটি মর্যাদার আসনে বাংলাদেশ যেন অধিষ্ঠিত হয় এবং বাঙালি জাতি যেন বিশ্বসভায় সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলতে পারে, সেটা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ২১ জন ব্যক্তিকে রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মান একুশে পদক ২০১৯-এ ভূষিত করেন। ৬ ফেব্রুয়ারি সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রক এই পদক বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।