উচ্চতর বৃত্তিমূলক শিক্ষা লাভের জন্য নামী স্বদেশি বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। অর্থকর্মে উন্নতি ... বিশদ
এদিন, অধিবেশনের শুরুতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা। সেখানেও উঠে আসে ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘রাজ্যের তকমা ফেরাতে সবরকম চেষ্টা করবে আমার সরকার।’ একইসঙ্গে ধ্বনিভোটের মাধ্যমে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নতুন স্পিকার হিসেবে নির্বাচিত হন রহিম রাথার। চারার-ই-শরিফের সাতবারের বিধায়ক রহিম। সদ্য নির্বাচিত স্পিকারকে শুভেচ্ছা জানান বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক সুনীল শর্মা। রাথারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ওয়াহিদ বলেন, ‘আজ দলের পক্ষ থেকে একটি প্রস্তাব আপনার সামনে পেশ করতে চাই। এই প্রস্তাব ৩৭০ অনুচ্ছেদ ফিরিয়ে আনার পক্ষে।’ সঙ্গে সঙ্গে শোরগোল শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা। বিষয়টি নিয়ে গেরুয়া শিবিরকে ভর্ৎসনা করেন নব নিযুক্ত স্পিকার। বলেন, ‘এখন পর্যন্ত প্রস্তাবের কপিও আমার হাতে আসেনি। সবকিছু খতিয়ে দেখতে হবে। কিন্তু আপনারা যদি অধিবেশন বসতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাহলে আমার কিছুই বলার নেই।’
৩৭০ বাতিলের প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা বলেন, ‘৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের সিদ্ধান্তকে জম্মু-কাশ্মীরের মানুষ সমর্থন করেননি। এটাই বাস্তব। যদি তাঁরা সমর্থন করতেন, তাহলে আজকের ফলাফল অন্যরকম হতো।’ ওয়াহিদের প্রস্তাব প্রসঙ্গে তিনি বলেন , ‘এটা সম্পূর্ণ গুরুত্বহীন। শুধুমাত্র ক্যামেরায় ছবি তোলার জন্যই এই প্রস্তাব। এর পিছনে কোনও উদ্দেশ্য থেকে থাকলে পিডিপি নিশ্চয়ই আগে আমাদের সঙ্গে আলোচনা করত।’ এক্স হ্যান্ডলে এনসির পোস্ট, ‘সরকার আগেই এবিষয়ে প্রস্তাব পেশ করেছে। পিডিপি বিধায়কের এই পদক্ষেপ সরকারকে বোকা বানানোর চেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। সাংবিধানিক অধিকার ফেরাতে একজোট হয়ে লড়েছেন জম্মু-কাশ্মীরের মানুষ। তাঁদের সেই আবেগকে সম্মান জানিয়ে এই প্রস্তাব সমর্থন করুন।’