বড়মা’র বিসর্জনকে ঘিরে সোমবার সকাল থেকেই মানুষের ঢল নামে নৈহাটিতে। ভিড় সামলাতে বেলা ১২টার পর বি সি রোডে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয় অরবিন্দ রোডেও।
শহর ও শহরতলির বিভিন্ন রুটে ১৫ বছরের মেয়াদ উত্তীর্ণ কয়েক হাজার বাস বাতিল হতে চলেছে। ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে রাজ্য সরকার। এর ফলে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
কয়েকমাস আগে ‘ছেলেধরা’ গুজবে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল বারাসত, বনগাঁর বিস্তীর্ণ অঞ্চলে। স্রেফ গুজবের বশবর্তী হয়ে একাধিক জায়গায় ঘটেছিল গণপিটুনির মতো ঘটনা। সেসব ঘটনার স্মৃতি এখনও টাটকা। তার মধ্যেই বারাসত শহর লাগোয়া গ্রামাঞ্চলে নতুন করে এক গুজব ছড়াতে শুরু করেছে।
অক্টোবর মাসজুড়ে আবেদনপত্র জমা নেওয়া হয়েছে। অথচ বাংলাদেশ থেকে একটিও আবেদন আসেনি। এই পরিস্থিতিতে আগামী জানুয়ারি মাসে শুরু হতে চলা আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় ‘বাংলাদেশ প্যাভেলিয়ন’ থাকবে কি না, উঠে গিয়েছে সেই প্রশ্ন।
আর জি কর কাঁটা পিছু ছাড়ছে না কলকাতা পুলিসের! আমজনতাকে ভাইফোঁটার শুভেচ্ছা জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় এবার রীতিমতো ট্রোলিংয়ের মুখে পড়তে হল লালবাজারকে।
এবার এক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের মিড ডে মিলে আস্ত টিকটিকি। সেই নিয়ে আতঙ্কে শিশুদের হাসপাতালে নিয়ে এসে চিকিৎসাও করলেন অভিভাবকরা। ঘটনাটি দেগঙ্গা পারপাটনার ১৯৯ নম্বর আইসিডিএস সেন্টারের।
এক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের শিক্ষিকাকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবক, গ্রামবাসীরা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, স্কুলে বেশি ছাত্রছাত্রী আসছে বলে দেখিয়ে টাকা আত্মস্যাৎ করেছেন। এছাড়াও একাধিক অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
জগদ্ধাত্রী পুজোর আর বাকি দু’দিন। সাত নভেম্বর পুজো শুরু। ইতিমধ্যেই পুজোকে কেন্দ্র করে নব সাজে সেজেছে গঙ্গাপাড়ের জনপদ চন্দননগর। বাংলায় এক ঐতিহাসিক ক্ষণে শুরু হয়েছিল জগদ্ধাত্রীর আরাধনা। চন্দননগর না কৃষ্ণনগর, কোথায় পুজো শুরু হয় তা নিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই।
উচ্চতর বৃত্তিমূলক শিক্ষা লাভের জন্য নামী স্বদেশি বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। অর্থকর্মে উন্নতি ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বারেবারেই ভাঙনের কবলে পড়ে গঙ্গাসাগর। এখানকার কশতলা, চাপাতলা, ধবলাট সহ একাধিক জায়গায় নদীবাঁধের বেহাল দশা। যে কোনও মুহূর্তে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হতে পারে গোটা গ্রাম। সোমবার লঞ্চে করে বাঁধগুলির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন সেচদপ্তরের প্রধান সচিব মণীশ জৈন। সঙ্গে ছিলেন সুন্দরবন উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা সহ আধিকারিকরা। তবে তাঁরা গ্রামে নেমে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা না বলায় ক্ষোভ তৈরি হয় তাঁদের মধ্যে। এলাকাবাসীদের বক্তব্য, নদীবাঁধের হাল কী, সেটা এখানে নেমে দেখলে ভালো হতো। আমরা আমাদের অভিযোগ সব জানাব বলে তৈরিও ছিলাম। কিন্তু ওঁরা তো নদী থেকে দেখেই চলে গেলেন!
এদিকে, এইসব এলাকার বাসিন্দারা এখন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। কিছুদিন আগেই ঘূর্ণিঝড় ডানার হাত থেকে রেহাই পেয়েছে এই বাঁধগুলি। কারণ সেই সময় মরা কোটাল থাকায় নদীর ঢেউ ঝাপটা মারেনি। কিন্তু সামনেই রয়েছে পূর্ণিমার ভরা কোটাল। তখন নতুন করে ফের বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর সেটা হলে চাষের জমি, পানের বরজ– সব কিছুই প্লাবিত হয়ে যাবে। পাশাপাশি মুড়িগঙ্গা নদীতে ড্রেজিংয়ের জন্য তিনটি মেশিন লট এইটে চলে এসেছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে নদী থেকে পলি তোলার কাজও শুরু হয়ে যাবে। -নিজস্ব চিত্র
এদিকে, এইসব এলাকার বাসিন্দারা এখন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। কিছুদিন আগেই ঘূর্ণিঝড় ডানার হাত থেকে রেহাই পেয়েছে এই বাঁধগুলি। কারণ সেই সময় মরা কোটাল থাকায় নদীর ঢেউ ঝাপটা মারেনি। কিন্তু সামনেই রয়েছে পূর্ণিমার ভরা কোটাল। তখন নতুন করে ফের বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর সেটা হলে চাষের জমি, পানের বরজ– সব কিছুই প্লাবিত হয়ে যাবে। পাশাপাশি মুড়িগঙ্গা নদীতে ড্রেজিংয়ের জন্য তিনটি মেশিন লট এইটে চলে এসেছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে নদী থেকে পলি তোলার কাজও শুরু হয়ে যাবে। -নিজস্ব চিত্র
