সাত দফার মধ্যে চারটি শেষ। আজ, সোমবার দেশজুড়ে আয়োজিত হতে চলেছে চব্বিশের মহারণের পঞ্চম দফা। পশ্চিমবঙ্গের ৭টি কেন্দ্র সহ দেশের মোট ছ’টি রাজ্য বিহার, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, উত্তরপ্রদেশ এবং ২ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের মোট ৪৯টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে।
একের পর এক হামলায় ফের অশান্ত কাশ্মীর উপত্যকা। রেহাই পেলেন না পর্যটকরাও। শনিবার অনন্তনাগে পর্যটকদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় জঙ্গিরা।
মোবাইল ক্যামেরা সেলফি মোডে। এক কিশোর সেই ক্যামেরা অন করেই ইভিএমে দিয়ে চলেছে একের পর এক ছাপ্পা। আর সবটাই বিজেপির হয়ে। পঞ্চম দফার ভোটের মুখে উত্তরপ্রদেশের এই চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে আসায় দেশজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
এবারের লোকসভা নির্বাচনের সাত দফার মধ্যে শেষ হয়েছে চারটি পর্যায়ের ভোটগ্রহণ। আজ, সোমবার পঞ্চম দফার লোকসভা ভোট।
রাহুল গান্ধী ও অখিলেশ যাদবের যৌথ প্রচারসভায় জনপ্লাবন। ভেঙে গেল ব্যারিকেড। রবিবার প্রয়াগরাজের ফুলপুর লোকসভায় কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টির এক জনসভায় মানুষের ঢল নামে।
২০২১ সালে করোনায় মারা গিয়েছেন তিনি। অথচ তিন বছর পরেও বিহারে প্রবলভাবে রয়ে গিয়েছেন মহম্মদ শাহবুদ্দিন। ‘ডন থেকে রাজনীতিবিদ’ হয়ে ওঠা শাহবুদ্দিনের আহ্বানে একসময় গোটা রাজ্যের মুসলিম ভোট জমা পড়ত আরজেডির বাক্সে।
বাবা একনাথ সিন্ধে মুখ্যমন্ত্রী। তিনিও দু’বারের সাংসদ। এত কিছুর পরেও কল্যাণ কেন্দ্রে জয় নিয়ে নিশ্চিত হতে পারছেন না শ্রীকান্ত সিন্ধে। আগের বার অবিভক্ত শিবসেনার প্রার্থী হিসেবে তাঁর জয় অনেক মসৃণ হয়েছিল।
নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য তিনি। শিল্প মহলেও তাঁর সুনাম রয়েছে। এহেন পীযূষ গোয়েলই ঘনিষ্ঠ মহলে দুঃখ করে থাকেন, লোকসভা ভোটে লড়া হল না।
মায়ানগরীতে কতই না বৈচিত্র্য। সারা দেশের নানা প্রান্তের মানুষের মিলনক্ষেত্র আরব সাগরের তীরের এই শহর। ভাষা, সংস্কৃতি—সবকিছু মিলেমিশে একাকার মুম্বইতে।
বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও এক নার্সকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়েছিলেন। প্রথমে সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু পরে বিয়ের জন্য জোর দিতে থাকেন শালু তিওয়ারি নামে ওই নার্স।
১০ থেকে ১২ জন যাত্রীকে নিয়ে গঙ্গায় উল্টে গেল নৌকা। রবিবার সকালের এই মর্মান্তিক ঘটনাটি বিহারের পাটনার। বাকিরা সাঁতার কেটে ডাঙায় উঠে এলেও দু’জন এখনও নিখোঁজ।
গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
সুতপা গুহ, আগরতলা: ‘সকালে লাইনে দাঁড়ালে দুপুর গড়ায়, দুপুরে দাঁড়ালে সন্ধ্যে বা রাত। তারপর ভাগ্যে থাকলে পেট্রল জোটে, তাও যৎসামান্য। রুটিরুজি ছেড়ে পেট্রলের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলে খাব কী!’ আগরতলার বিদুর্কতা চৌমোহনির পেট্রল পাম্পে দাঁড়িয়ে রাগে গজগজ করছিলেন প্রণব রায় । শুধু উনি নন, গোটা ত্রিপুরার একই দশা। চরম জ্বালানি সঙ্কটে ভুগছে উত্তর-পূর্বের এই ডাবল ইঞ্জিন রাজ্য। বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত যা অব্যাহত।
জাতীয় সড়ক বা রেলপথে ধস। যার ফলে জ্বালানিতে টান। প্রতি বর্ষাতেই এই পরিস্থিতিতে অভ্যস্ত ত্রিপুরা। কিন্তু এবার বৃষ্টি শুরুর আগে ভয়াবহ পরিস্থিতি। নেপথ্যে অতিবৃষ্টির কারণে অসমের ডিমাহাসাও পাহাড়ি রেলপথ জাটিঙ্গা-লামপুর এবং হারাঙ্গাজাও স্টেশনের মধ্যবর্তী অংশে রেলপথে ধস। ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় টান পড়ে জ্বালানিতে। ৩০ এপ্রিল খাদ্যদপ্তরের তরফে জ্বালানি সংগ্রহে নিয়ন্ত্রণ জারি করা হয়েছিল। এরপর থেকেই পেট্রল পাম্পগুলিতে দীর্ঘ লাইন। কারণ বেশিরভাগ পাম্পই পেট্রল, ডিজেল শূন্য। খাদ্য এবং পরিবহণমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, ‘সমস্যা সমাধানে প্রতিনিয়ত ইন্ডিয়ান ওয়েল এবং রেলওয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কোনও অসাধু ব্যবসায়ী যেন ফায়দা লুটতে না পারে, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে দপ্তরকে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ কিন্তু ক্ষুব্ধ জনতার প্রশ্ন, একটি রাজ্যের রাজধানীতে ন্যূনতম কয়েকদিনের জ্বালানি তেল মজুত থাকবে না কেন?
এই পরিস্থিতিতে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে চিঠি লিখেছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। রেলমন্ত্রীর তরফে আশ্বস্ত করা হয়েছে ২-৩ দিনের মধ্যেই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। কিন্তু উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ক্ষতিগ্রস্ত রেলপথ সারানোর কাজ এখনও চলছে। ফলে পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে, সেটাই প্রশ্ন ত্রিপুরাবাসীর। কারণ, ততদিন পেট্রল-ডিজেলের খোঁজে হন্যে হতে হবে আম জনতাকে।
জাতীয় সড়ক বা রেলপথে ধস। যার ফলে জ্বালানিতে টান। প্রতি বর্ষাতেই এই পরিস্থিতিতে অভ্যস্ত ত্রিপুরা। কিন্তু এবার বৃষ্টি শুরুর আগে ভয়াবহ পরিস্থিতি। নেপথ্যে অতিবৃষ্টির কারণে অসমের ডিমাহাসাও পাহাড়ি রেলপথ জাটিঙ্গা-লামপুর এবং হারাঙ্গাজাও স্টেশনের মধ্যবর্তী অংশে রেলপথে ধস। ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় টান পড়ে জ্বালানিতে। ৩০ এপ্রিল খাদ্যদপ্তরের তরফে জ্বালানি সংগ্রহে নিয়ন্ত্রণ জারি করা হয়েছিল। এরপর থেকেই পেট্রল পাম্পগুলিতে দীর্ঘ লাইন। কারণ বেশিরভাগ পাম্পই পেট্রল, ডিজেল শূন্য। খাদ্য এবং পরিবহণমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, ‘সমস্যা সমাধানে প্রতিনিয়ত ইন্ডিয়ান ওয়েল এবং রেলওয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কোনও অসাধু ব্যবসায়ী যেন ফায়দা লুটতে না পারে, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে দপ্তরকে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ কিন্তু ক্ষুব্ধ জনতার প্রশ্ন, একটি রাজ্যের রাজধানীতে ন্যূনতম কয়েকদিনের জ্বালানি তেল মজুত থাকবে না কেন?
এই পরিস্থিতিতে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে চিঠি লিখেছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। রেলমন্ত্রীর তরফে আশ্বস্ত করা হয়েছে ২-৩ দিনের মধ্যেই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। কিন্তু উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ক্ষতিগ্রস্ত রেলপথ সারানোর কাজ এখনও চলছে। ফলে পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে, সেটাই প্রশ্ন ত্রিপুরাবাসীর। কারণ, ততদিন পেট্রল-ডিজেলের খোঁজে হন্যে হতে হবে আম জনতাকে।
