গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
সিবাল বলেন, ‘৩১ জানুয়ারি হেমন্তকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে আর্জি জানানো হয়। হাইকোর্ট ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রায় ঘোষণা স্থগিত রেখেছিল। কিন্তু তারপরেও এই নিয়ে রায় ঘোষণা হয়নি। গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্ট নোটিশ দেওয়ার পর হাইকোর্ট আবেদন খারিজ করে দেয়। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’ সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, হেমন্তের আর্জি নিয়ে মঙ্গলবার শুনানি হবে।
হেমন্ত বর্তমানে রাঁচির বিরসা মুন্ডা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি। ইডি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি বিচারবিভাগীয় হেপাজতে রয়েছেন। এর আগে ২৯ এপ্রিল হেমন্তের অন্তর্বর্তী জামিন নিয়ে ইডির বক্তব্য জানতে চেয়েছিল শীর্ষ আদালত।