বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
এদিন প্রধান বিচারপতির এজলাসে রাজ্যের তরফে মামলায় সওয়াল করেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত ও আইনজীবী সব্যসাচী ভট্টাচার্য। রাজ্যের তরফে দাবি করা হয়, সিঙ্গল বেঞ্চে রাজ্যের অনেক কিছু বলার থাকলেও, তা বলতে দেওয়া হয়নি। এমনকী হলফনামা দিতে চাইলে, তাও গ্রহণযোগ্য হয়নি। রাজ্যের এই যুক্তি শুনেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ওই নির্দেশ খারিজ করে দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। এছাড়াও এসডিপিওকে নিজের পকেট থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা জরিমানা জমা দেওয়ার যে নির্দেশ দিয়েছিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, তাও খারিজ করে দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।
প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের এহেন নির্দেশের পরই ‘বিচারপতি’ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিজেপির যোগসূত্র তত্ত্ব নিয়ে ফের জোর চর্চা শুরু হয়েছে আইনজীবী ও রাজনৈতিক মহলে। অনেকেই বলছেন, বেছে বেছে যেদিন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পূজাবকাশকালীন বেঞ্চের দায়িত্বে ছিলেন, সেদিনই এই মামলা ফেলা হয়েছিল। ফলে ‘বিচারপতি’ ও রাজনৈতিক দলের(বিজেপি) যোগসূত্র যে অনেক আগে থেকেই ছিল, তা ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। আইনজীবী সব্যসাচী ভট্টাচার্য বলেন, ‘ওঁর এরকম একাধিক রায় আছে। তবে তিনি এই রায় দিয়েছিলেন অধিকারীদের তোষামোদ করার জন্যই।’ তিনি আরও প্রশ্ন তুলেছেন, ‘এই কারণেই কী বিচারপতি পদ ছাড়ার পর তমলুক আসনে টিকিট পেয়েছেন? এটা কী অধিকারীদের তোষামোদের পুরষ্কার? এটা তো এখন জলের মত পরিষ্কার, যে বিচারপতি পদে থেকেই তিনি একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ রেখে যাচ্ছিলেন।’