সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
কেন্দ্রের বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গ জানিয়েছে, রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তির বিষয়টিতে জোর দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছে বৈঠকে উপস্থিত তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে সি আর। রাজ্য জানিয়েছে, উন্নয়নমূলক কাজের ফলে জঙ্গলমহলে আপাতত মাওবাদীদের দলে নতুন কারও আসার খবর নেই। তা সত্ত্বেও পশ্চিমবঙ্গ সরকার সদা সজাগ। বিশেষত, ঝাড়খণ্ড আর ওড়িশা সীমানায়। বৈঠকে জঙ্গলমহলের জন্য আরও বেশি করে ব্যাঙ্কের শাখা খোলার আবেদন করা হয়েছে। একইসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা তাদের মতো করে মাওবাদী সংক্রান্ত যেসব গোপন তথ্য সংগ্রহ করে, তা রাজ্যের সঙ্গে ভাগ করলে উপকার হয়। এতে গোটা দেশের তথ্য জেনে আগে থেকে ‘অ্যালার্ট’ হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে রাজ্য।
মোট ১০টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের থাকার কথা থাকলেও অনুপস্থিত ছিলেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডি এবং কেরলের পিনারাই বিজয়ন। তবে, নিজেরা উপস্থিত না হতে পারলেও প্রত্যেকেই রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষকর্তাদের প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছিলেন।
বর্তমানে চালু থাকা মাওবাদী দমন অভিযানগুলি কোন পর্যায় রয়েছে, মাও-অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে কী উন্নয়নমূলক কাজকর্ম হচ্ছে, কোথায় কোথায় নিরাপত্তার ফাঁক থেকে যাচ্ছে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে রাজ্যগুলির কাছে জানতে চান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, নিরাপত্তা বাহিনীর শক্তিবৃদ্ধি এবং প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে রাস্তা, ব্রিজ, স্কুল, মোবাইলের টাওয়ার, স্বাস্থ্যকেন্দ্র তৈরির মতো উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিয়ে যেতে রাজ্যগুলির কোনও চাহিদা রয়েছে কি না, তাও জানতে চান অমিত শাহ।