সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
দরং জেলার ঢোলপুর এলাকায় প্রায় সাড়ে চার হাজার বিঘা জমিতে কৃষিভিত্তিক প্রকল্প গড়তে চায় অসম সরকার। কিন্তু জমিটি দখল করে বসবাস করছিল ৮০০টি পরিবার। সম্প্রতি স্থানীয় প্রশাসনের তরফে তাদের উচ্ছেদের নোটিস ধরানো হয়। তার পরেই উচ্ছেদ অভিযানকে ঘিরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে ঢোলপুর। ফরিদের পরিবারও নোটিস পেয়েছিল। এখানেই প্রশ্ন উঠেছে, ঢোলপুরের স্থায়ী ঠিকানায় আধার কার্ড দেওয়ার পরও উচ্ছেদ কেন?
ফরিদের এক আত্মীয় রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, জুলাই মাসেই তাঁদের আধার কার্ড চলে এসেছিল ডাকঘরে। সেটি আনতে বেশ কয়েকবার ডেকে পাঠানো হয়। গোলমালের দিন সকালে ডাকঘরে গিয়েছিল ফরিদ। ফেরার পথে পুলিসের গুলির মুখে পড়ে সে। ফরিদ ছাড়াও সেদিন আরও দুই বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়। তাঁদের একজন মইনুল হক। পুলিসের মারের চোটে তিনি প্রথমে লুটিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে গুলি করা হয় বলে অভিযোগ।