সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
সাতের দশকে তাঁর লড়াইয়ের শুরু। মহিলাদের অধিকার রক্ষার লড়াই। সমাজকে লিঙ্গবৈষম্যের বিষাক্ত হাওয়া থেকে রক্ষা করার লড়াই। নারীর অধিকার রক্ষার পাশাপাশি উন্নয়ন, মানবাধিকার সহ সমাজ সংস্কারের নানা বিষয় নিয়েই লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন কমলা। লড়াইয়ের ব্যপ্তি ঘটেছিল ভারত ছাড়িয়ে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশেও। কমলার মৃত্যুর খবরে নানা মহল থেকে শোকবার্তা জানান বিশিষ্টরা। লেখিকা রিচা সিং ট্যুইট করেন, ‘মহিলাদের দিশা দেখানোর ক্ষেত্রে কমলা ভাসিন চিরকাল পথপ্রদর্শক হিসেবেই থাকবেন। আমরা তাঁকে মনে রাখব। কমলা ভাসিনের ভাবধারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম কিশোরী ও তরুণীদের সঠিক রাস্তা দেখিয়ে যাবে।’ পদ্মশ্রী সুনীতা কৃষ্ণণ বলেন, ‘কমলা ভাসিন ওম শান্তি। নারীর অধিকার রক্ষার লড়াইয়ের অনেক বড় ক্ষতি।’ তাঁদের মতো অনেকেই ভাসিনের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন। একসময় রাষ্ট্রসঙ্ঘে কর্মরত ছিলেন ভাসিন। তবে নারীসুরক্ষার লড়াইয়ে নিজেকে নিমগ্ন করতে সেই চাকরি ছেড়ে পুরোপুরি সমাজসেবায় ডুবে যান। ২০১৭ সালে ‘লাডলি লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যায়ার্ড’-এ ভূষিত হন।