প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
এদিকে, পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত নিজামুদ্দিনের সভা থেকে ফেরা ১৫১ জনকে কোয়ারেন্টাইনকে পাঠানো হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর। যার মধ্যে ৭৬ জনই বিদেশি। জানা গিয়েছে, সভা ফেরত থাইল্যান্ডের এক নাগরিকের দেহে রোগের উপসর্গ দেখা দেওয়ায় তাঁর করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। উপসর্গ থাকা অন্য ব্যক্তিদেরও পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। এছাড়া রাজ্য থেকে আর কেউ ওই সভায় গিয়েছিলেন কি না, তার খোঁজ চলছে। সরকারের পক্ষ থেকে সভাফেরত ব্যক্তিদের অবিলম্বে থানায় গিয়ে বিষয়টি জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে। তাঁদের কোয়ারেন্টাইনে থাকা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে সরকার। বুধবারই ওই ধর্মীয় সভায় যোগ দেওয়া ৩০ জন বিদেশি সহ ৩৩ জনকে আসানসোলের কোয়ারেন্টাইন থেকে কলকাতায় স্থানান্তর করা হয়। এর মধ্যে ১১ জন ইন্দোনেশিয়ার এবং ১৯ জন বাংলাদেশের নাগরিক। বাকি তিনজন অসমের বাসিন্দা। দিল্লির ধর্মীয় সমাবেশ থেকে গৌড়বঙ্গের তিন জেলার অনেকে ফিরেছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যেই উদ্যোগী হয়েছে।
অরুণাচল প্রদেশে বৃহস্পতিবার প্রথম করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। জানা গিয়েছে, লোহিত জেলার মেডও এলাকার এক বাসিন্দা ১৩ মার্চ ওই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। বুধবার তার থুতুর নমুনায় কোভিড-১৯ ধরা পড়ে। আপাতত তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। মণিপুরেও এক ব্যক্তির লালারসের নমুনায় করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে। থৌবল জেলার লিলং এলাকার ওই বাসিন্দা তবলিগের ওই সমাবেশে যোগ দিয়ে রাজ্যে ফিরেছিলেন। ওই সমাবেশ থেকে রাজ্যে ফেরা ৩২ জনকে পরিবার সহ কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়েছে ত্রিপুরা সরকার। পাশাপাশি, কানপুরে কোয়ারেন্টিনে থাকা ৮ বিদেশির পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ইরান, আফগানিস্তান এবং ব্রিটেনের এই ৮ নাগরিক দিল্লির সভায় যোগ দিয়েছিলেন।