গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, হারুনের বাবা গুলাম নবি ওয়ানি পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়ার। তাঁর আট ছেলেই উচ্চশিক্ষিত। জঙ্গি সংগঠনে নাম লেখানোর আগে হারুন কাটরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ পাশ করে একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করত। প্রতিবেশীরা বলছেন, পড়াশোনায় ভালো ছিল হারুন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে একে-৪৭ হাতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। তখনই সে সকলের নজরে আসে। সেই সময় হারুন একটি নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। জম্মু ও কাশ্মীরের ডিজি দিলবাগ সিং জানিয়েছেন, আরএসএস নেতা চন্দ্রকান্ত শর্মা এবং তাঁর নিরাপত্তা আধিকারিককে খুনের পিছনেও ছিল এই জঙ্গি।
অপরদিকে, এদিন পুলওয়ামার অবন্তীপোরা এলাকা থেকে হিজবুল জঙ্গিদের সাহায্যকারী জাহাঙ্গির আহমেদ পারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত জাহাঙ্গির ত্রালের গুলশানপোরা, সির, পাসোনা, ওয়াগাড়, লারো, লুরগ্রাম, মনগাহামায় সক্রিয় ছিল। ত্রাল এলাকায় জঙ্গিদের সে রসদ সরবরাহ করত। হারুনের নিকেশ এবং পারির গ্রেপ্তারকে বড় সাফল্য বলেই মানছেন গোয়েন্দারা। তাঁদের দাবি, এরফলে উপত্যকায় হিজবুল মুজাহিদিনের বড় ক্ষতি হল।