যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
মহকুমাশাসক কুমার হর্ষ জানিয়েছেন, ‘তারা জীবনপুর গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা অভিযোগ করেছেন যে তাঁদের আঙুলে কালি লাগানো এবং টাকা দেওয়া হয়েছে। যাতে তাঁরা আর ভোট দিতে না পারেন। আমি আশ্বাস দিচ্ছি যে এই কেন্দ্রের কোনও প্রকৃত ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না। দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। বিষয়টি বিরোধীদের চক্রান্ত বলে দাবি করেছেন বিজেপি মুখপাত্র হরিশ শ্রীবাস্তব।
অন্যদিকে, ক্রমাগত বন্যার কারণে তিতিবিরক্ত হয়ে এবার হিমাচল প্রদেশে ভোট বয়কট করেছেন চীন-ভারত সীমান্তবর্তী একটি গ্রামের বাসিন্দারও। সিমলা থেকে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরে লাহুল এবং স্পিতি জেলায় অবস্থিত এই গেউ গ্রাম। ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত গ্রামটিতে প্রতি বছরই বন্যা হয়। সরকার এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানের কোনও উদ্যোগই নেয়নি। এই কারণেই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে দাবি এক গ্রামবাসীর। জেলা নির্বাচন দপ্তর সূত্রে খবর, ওই গ্রামটিতে ১৬৭ জন নথিবদ্ধ ভোটার রয়েছেন। বিকেল পর্যন্ত তাঁদের কেউই ভোট দেননি। তবে ভোটকর্মী হিসেবে পাঁচ জন গেউ পোলিং স্টেশনে ভোট দিয়েছেন বলে খবর। তবে তাঁরা কেউই ওই গ্রামের বাসিন্দা নন। জেলা আধিকারিক এবং ভোটকর্মীদের পক্ষ থেকে গ্রামবাসীদের বয়কটের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। তবে, তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি বলে খবর।