সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
সম্প্রতি এক প্রশাসনিক বৈঠক থেকে এই স্বপ্নের প্রকল্পের কাজে গতি আনার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরেই বীরভূমে গিয়ে এই প্রকল্পের সার্বিক রূপরেখা নিয়ে বৈঠক করেছেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, বিদ্যুৎ সচিব শান্তনু বসু, বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যান পি বি সেলিম সহ রাজ্যের পদস্থ কর্তারা। ওই বৈঠকেই জমি ও প্রকল্প সংক্রান্ত একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ইতিমধ্যে প্রায় ৩৭৬ একর জমিতে ব্যাসল্ট উত্তোলনের জন্য টেন্ডারের মাধ্যমে সংস্থা বাছাইয়ের কাজ হয়ে গিয়েছে। শুরু হয়ে গিয়েছে তার প্রাথমিক কাজ। এর থেকে ৭১.৫ শতাংশ রাজস্বও আসবে উন্নয়ন নিগমের কোষাগারে। ২০০০ একরের বেশি জমিতে আন্ডারগ্রাউন্ড কোল মাইনিংয়ের পাশাপাশি প্রায় এক হাজার একরে আন্ডারগ্রাউন্ড কোল গ্যাসিফিকেশনের উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে। তিনটি ক্ষেত্রের কাজ একইসঙ্গে চালানোর নীতি নেওয়া হয়েছে বলে প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে। আর এই নীতি মাথায় রেখেই প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে আধিকারিকরা জানাচ্ছেন।
মাইন ডেভেলপার কাম অপারেটর (এমডিও) নির্বাচনের লক্ষ্যে এই ইওআই’র মাধ্যমে আগ্রহী দরদাতাদের কাছে চাওয়া হয়েছে—দেউচা-পাচামি-দেওয়ানগঞ্জ-হরিণসিংহ কয়লা খনি প্রকল্পের জন্য বিস্তারিত নকশা, পরিকল্পনা (খনির পরিকল্পনা এবং ডিপিআর প্রস্তুতি), সর্বাধিক সম্ভাব্য কয়লা সম্পদ খনন বা নিষ্কাশনের পদ্ধতি, প্রযুক্তি, অতীত অভিজ্ঞতা, নিরীক্ষিত হিসাব প্রভৃতি। এছাড়া প্রস্তাবিত ওপেন কাস্ট মাইনিং, ভূগর্ভস্থ মাইনিং ও হাইওয়াল মাইনিংয়ে খরচ এবং খনি চার্জ কত হতে পারে, আলাদাভাবে তাও উল্লেখ করতে বলা হয়েছে।