সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
আমডাঙার জামালউদ্দিনের কাছে কয়েক মাস আগে অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে। তাঁকে প্যান কার্ড আপডেট করার কথা বলা হয়। না হলে কার্ড বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানানো হয়। এরপরেই তাঁর ফোনে একটি ওটিপি আসে। সেই নম্বর শেয়ার করতেই জামালের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে থাকা এক লক্ষ ২৫ হাজার টাকা তুলে নেয় প্রতারক। প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে তিনি আমডাঙা থানার সাইবার সেলের দ্বারস্থ হন। তদন্ত চালিয়ে ৮৪ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করে মঙ্গলবার তাঁর হাতে তুলে দিয়েছে আমডাঙা থানার পুলিস।
অন্যদিকে, সাইবার প্রতারণায় বারাসতের বাসিন্দা শুভঙ্কর কর্মকারের ১ লক্ষ এক হাজার টাকা খোয়া গিয়েছিল। পুলিস জানিয়েছে, শুভঙ্কর প্রিন্টিংয়ের ব্যবসা করেন। মাস দুই আগে অনলাইনে এক ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। প্রিন্টিংয়ের কিছু কাজ করে দেবেন বলে জানান ওই ব্যক্তি। ওই কাজ করে দেওয়ার জন্য অনলাইনে এক লক্ষ এক হাজার টাকা ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে জমাও করেন শুভঙ্কর। এরপর তিনি আর ওই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি। প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বারাসত সাইবার থানায় এসে ৯ সেপ্টেম্বর অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।
তদন্ত চালিয়ে পুলিস জানতে পারে, গায়েব হওয়া টাকা বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ঘুরে একজনের অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে। কিন্তু, কিছু টাকা প্রতারকরা তুলে নিয়েছিল। ওই অ্যাকাউন্ট সিজ করে দেয় পুলিস। এরপর ৬৩ হাজার ১৪০ টাকা উদ্ধার করে শুভঙ্করের হাতে তুলে দিয়েছে বারাসত সাইবার থানার পুলিস। -নিজস্ব চিত্র