বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
টার্গেট পূরণে বিজেপি যে কারচুপির আশ্রয় নিচ্ছে, এমন অভিযোগও করেন নেত্রী। তাঁর কথায়, ‘প্রথম দু’দফায় কত ভোট পড়েছে, তা ভোটের দিনই নির্বাচন কমিশনকে উদ্ধৃত করে সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল। কিন্তু অদ্ভুতভাবে প্রথম দফার ভোটের ১১ দিন পরে জানতে পারলাম, কমিশন বলছে, আরও ৫.৭৫ শতাংশ বেশি ভোট পড়েছে।’ মমতার সন্দেহ—‘যেখানে যেখানে বিজেপির ভোট কম পড়েছে, সেসব জায়গায় বাড়িয়ে দিয়েছে। এই সন্দেহ দূর করার দায়িত্ব কমিশনেরই!’ এই পর্বে তাঁর পরামর্শ, ‘বিজেপির কমিশন হয়ে বসে কোনও লাভ নেই। কমিশনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে। আর সেটাই দেখতে চায় দেশের জনগণ।’
গত ৩১ মার্চ কৃষ্ণনগর লোকসভা থেকেই নির্বাচনী প্রচার শুরু করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোট মরশুমে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার মহুয়া মৈত্রের সমর্থনে প্রচারে এলেন তিনি। মতুয়া প্রভাবিত বেতাইয়ের হরিচাঁদ গুরুচাঁদ স্টেডিয়ামে জনসভা করেন। তৃণমূল সরকারের কাজের খতিয়ান ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাঁওতাবাজি তুলে ধরেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, ‘মোদির ভিক্ষা আমাদের লাগবে না।’ তেহট্টের মতুয়া গড়ে দাঁড়িয়ে সিএএ-এনআরসির ভয়াবহতা নিয়েও মানুষকে সতর্ক করেন মমতা। তিনি বলেন, ‘আপনারা তো এমনিতেই নাগরিক। ওরা সিএএ করতে চাইছে, যাতে মেরুকরণ করা যায়।’