বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং এসএসসির দুই প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য ও অশোককুমার সাহার জামিন মামলার শুনানি ছিল। এই সূত্রেই মুখ্যসচিবের জবাব তলব করেছিল বিচারপতি বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ। রাজ্য সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে চার্জগঠনের জন্য রাজ্যের অনুমোদন প্রয়োজন। সেই ব্যাপারেই মুখ্যসচিবের বক্তব্য জানতে চেয়েছিল আদালত। কিন্তু তিনবার সুযোগ দেওয়ার পর, এদিনও উত্তর জানাতে ব্যর্থ বি পি গোপালিকা। এ নিয়ে বিচারপতি বাগচির মন্তব্য, ‘মুখ্যসচিবকে তাঁর দায়িত্ব পালন করাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে আদালত। এটা কি নেহাতই আমলাতন্ত্রের আলস্য, না কি এর নেপথ্যে অন্য অঙ্ক কাজ করছে?’
মুখ্যসচিবের হয়ে অ্যাডভোকেট জেনারেল যখন আরও কিছুটা সময় চান তখনই বিচারপতি বাগচি বলেন, ‘এটা কি বিচারপ্রক্রিয়াকে দেরি করানোর কৌশল? এখন তো মনে হচ্ছে, এটা একটা প্রাতিষ্ঠানিক ষড়যন্ত্র। অভিযুক্তরা এতই প্রভাবশালী যে রাজ্যের মুখ্যসচিবের কলম উঠছে না! এখানে আদৌ স্বচ্ছ নিরপেক্ষ বিচার সম্ভব কি না তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে।’ পরবর্তী শুনানি আজ শুক্রবার।