কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, সবদিক বিবেচনা করে রাজ্যের পাঠানো এই পরিকল্পনাতে সিলমোহর দিতে পারে কমিশন। আগামী ১৩ তারিখ প্রথম দফার ভোট প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে বসছে কমিশন। সেখানে উপস্থিত থাকতে পারেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারও। ওই বৈঠকেই চূড়ান্ত হতে পারে প্রথম দফার বাহিনী মোতায়েন পরিকল্পনা। তার আগে তিন জেলার প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বাস্তব পরিস্থিতি যাচাই করছেন বিশেষ পুলিস অবজার্ভার। বুধবার তিনি জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বাস্তব পরিস্থিতি যাচাই করার পরই ঠিক হবে, আদৌও কমিশন রাজ্যের পাঠানো প্রস্তাব মানবে, না কি শেষ মুহূর্তে তাতে কোনও পরিবর্তন হবে। রাজ্য যে বাহিনী মোতায়েন পরিকল্পনা ঠিক করেছে, তাতে উল্লেখ রয়েছে, রাজ্যের মোট ৫৬১৪টি বুথ, ৪টি স্ট্রং রুম ও কুইক রেসপন্স টিমে মোতায়েন থাকবে ২৬৩ কোম্পানি আধাসেনা। এর মধ্যে জলপাইগুড়িতে ৮৮ কোম্পানি, আলিপুরদুয়ারে ৬৩ কোম্পানি আধাসেনা এবং উত্তেজনা প্রবণ কোচবিহারে সর্বোচ্চ ১১২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে। এছাড়াও ভোটের দিন বুথ ছাড়া অন্য এলাকার সার্বিক নিরাপত্তায় ১০৮৭৫ জন রাজ্য পুলিসের আধিকারিককে ব্যবহারের উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রস্তাবে। এছাড়া দ্বিতীয় দফার তিন আসনে এখন থেকেই ১৪ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েনের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রস্তাবে।