কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে কেতুগ্রাম-২ ব্লকে শাসকদল পিছিয়েছিল। বিজেপি প্রথম স্থানে ছিল। ব্লকের সাতটি অঞ্চলের মধ্যে পাঁচটিতে বিজেপি এগিয়েছিল। শুধু তাই নয়, গত বিধানসভা নির্বাচনেও শাসকদল কেতুগ্রাম-২ ব্লকে খারাপ ফল করে। পঞ্চায়েত নির্বাচনেও গঙ্গাটিকুরি পঞ্চায়েতের তিনটি আসন বিজেপির দখলে যায়। দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাজলকে নানুর ও কেতুগ্রাম বিধানসভা দেখতে নির্দেশ দেন। তারপর থেকেই কাজল কেতুগ্রাম বিধানসভায় বেশ কয়েকটি কর্মী বৈঠক করে ফেলেন। সোমবার বিকালে কেতুগ্রামের উদ্ধারণপুর ও গঙ্গাটিকুরি জমিদার বাড়ি মিলিয়ে মোট দু’দফায় কর্মী বৈঠক সারেন কাজল। সেখানেই তিনি কর্মীদের বলেন, আমার দাদা কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনেওয়াজকে যখন আপনারা ডাকেন তখনই কাছে পান। তা সত্ত্বেও ভোটে কেন এমন খারাপ ফল হবে? কাজল আরও বলেন, বিজেপি সরকার সিএএ চালু করে আপনাদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চাইছে। বঞ্চনার বিরুদ্ধে গর্জে উঠুন। ভোটবাক্সে বাংলার বঞ্চনার প্রতিবাদ জানান। মহিলা কর্মীদের বাড়ি বাড়ি ঘুরে কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনা তুলে ধরতে বলেন। তিনি আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়য়ের উন্নয়ন আর বিজেপি সরকারের বঞ্চনার খতিয়ান দেখালেই মানুষ আমাদের ভোট দিয়ে দেবে। সেখানে দাওয়াইয়ের কোনও প্রয়োজন নেই। যদি দরকার হয় দাওয়াইয়ের সেটা ঠিক সময়েই দিয়ে দেব। বিজেপির কাটোয়া সাংগঠনিক জেলার মিডিয়া সেলের ইনচার্জ অশোক রায় বলেন, এবার আর শাসকদল দাওয়াই দিতে পারবে না। কারণ নির্বাচন কমিশনের উপর আমাদের আস্থা আছে। দাওয়াই দিতে এলে মানুষ এবার ওদের প্রতিরোধ করবে। বক্তব্য রাখছেন তৃণমূল নেতা কাজল শেখ।-নিজস্ব চিত্র