কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
মিচেল স্টার্কের ছন্দে ফিরে আসাও নাইটদের পক্ষে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন সম্বরণ। তাঁর কথায়, ‘প্রায় ২৫ কোটি টাকায় নেওয়া স্টার্ক অবশেষে ছন্দে। এটা খুব জরুরি ছিল। নববর্ষে স্টার্কের ফর্ম কেকেআরের বোলিংয়ের ধার বাড়িয়েছে। তবে ও যত টাকাই পাক, আমার কাছে আইপিএলের সেরা বোলার যশপ্রীত বুমরাহ।’ নাইটদের হয়ে নজর কেড়েছেন অংক্রিশ রঘুবংশীও। সম্বরণের মতে, ‘এবারের আইপিএলে নতুন ব্যাটারদের মধ্যে ও অন্যতম সেরা। বেশ আত্মবিশ্বাসী লাগছে। ওকে নিয়ে আমি আশাবাদী।’
রবিবার লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে কলকাতার জয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছেন ফিল সল্ট। নাইট ওপেনার ৪৭ বলে ৮৯ রান করে ম্যাচ জিতিয়ে ফেরেন। তাঁর প্রশংসায় উচ্ছ্বসিত সম্বরণ বলেন, ‘জেসন রয়ের জায়গায় সল্টকে নিয়ে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে নাইট ম্যানেজমেন্ট। ও দুর্দান্ত ক্রিকেটার। সঙ্গে কিপিংও করছে।’ আইপিএলের চলতি আসরে কিপার-ব্যাটারদের মধ্যে ঋষভ পন্থ, সঞ্জু স্যামসনও নজর কেড়েছেন। আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে অবশ্য ওই ভূমিকায় সম্বরণের পছন্দ পন্থ।
ইডেনে মঙ্গলবারের ম্যাচে স্যামসন সম্পর্কে সতর্কবার্তা থাকছে শ্রেয়স আয়ারদের জন্য। সম্বরণ বললেন, ‘ও দারুণ ব্যাট করছে। সোজা ব্যাটে খেলছে। ধারাবাহিকতা দেখাচ্ছে। একইভাবে রাজস্থানের মিডল অর্ডারে রিয়ান পরাগও দুর্দান্ত ছন্দে। আক্রমণাত্মক মেজাজে ব্যাট করছে আগাগোড়া। তাই রিয়ানকে দ্রুত ফেরানো দরকার। একই কথা প্রযোজ্য জস বাটলারের জন্যও। যশস্বী জয়সওয়াল অবশ্য ছন্দ হাতড়াচ্ছে। তবে ওর ক্লাস নিয়ে প্রশ্ন নেই। যেকোনও দিন বড় রান করে দেবে। নাইটদের তাই সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামতে হবে।’