কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
যদিও বিজেপি নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিরাপত্তা নিয়ে দিল্লির সঙ্গে নবান্নের চাপানউতোর চলছে। কারণ, বিধানসভা ভোটের আগে ঢালাও বিজেপি নেতাদের কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা রক্ষীর ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। কিন্তু ভোটে গোহারার পর সেই সেন্ট্রাল সিকিউরিটি ধরে রাখাই এখন বিজেপি নেতাদের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রাপক ৬১ জন বিজেপি নেতা-জনপ্রতিনিধিদের সুরক্ষা নিয়ে দিল্লি থেকে বিশেষ চিঠি আসে নবান্নে। সেখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে আবেদন করা হয়, সংশ্লিষ্টদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিক রাজ্য। পর্যায়ক্রমে নিরাপত্তা বেষ্টনি থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রত্যাহার করে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে দিল্লি। রাজ্য সরকারও অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছে। যাকে-তাকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে না, সাফ বার্তা নবান্নের। রাজ্য জানিয়েছে, আবেদনকারী প্রত্যেক বিজেপি নেতার উপর হামলার আশঙ্কার বিষয়টি প্রথমে খতিয়ে দেখা হবে। রিপোর্ট সন্তোষজনক হলে তবেই নিরাপত্তা পাওয়া যাবে। এ বিষয়ে বিজেপির এক নেতা বলেন, সামনে উত্তরপ্রদেশের ভোট রয়েছে। সেখানে বিজেপি নেতাদের ঢালাও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা দিতে হবে, তাই বাংলা থেকে ফোর্স তুলে নেওয়া হচ্ছে।