কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
শুভঙ্করের আদি বাড়ি গোপীবল্লভপুরের শাসড়া গ্রামে। তাঁর বাবা রাজনারায়ণ বালা ঝাড়গ্রাম হাসপাতালের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ছিলেন। ২০১৫সালে তিনি অবসর নিয়েছেন। শুভঙ্কর চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ঝাড়গ্রামের লায়ন্স মডেল স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। তারপর তিনি ঝাড়গ্রাম শহরের কুমুদকুমারি ইনস্টিটিউশন থেকে ২০১৩সালে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন। তারপর তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে তেলেঙ্গানার ওয়ারাঙ্গাল ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে ভর্তি হন। বেঙ্গালুরুর একটি সংস্থায় দু’বছর চাকরিও করেন। সেখান থেকে তাঁকে দু’মাসের জন্য জার্মানি পাঠানো হয়েছিল। এরপর চাকরি ছেড়ে দিল্লির রেজিনগরে থেকে তিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। অবশেষে তাঁর এই সাফল্য। শুভঙ্কর ফোনে বলেন, উত্তরাখণ্ডের মুসৌরিতে ট্রেনিং হবে। তারপর পোস্টিং। তবে, ঝাড়গ্রাম জেলায় কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে। এটি আমি আমার কর্তব্য বলে মনে করি। আমি ঝাড়গ্রাম থেকেই বড় হয়েছি। তিনদিন পর দিল্লি থেকে বাড়ি ফিরব। তাঁর বাবা রাজনারায়ণবাবু বলেন, ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনার জন্যই আমরা গোপীবল্লভপুর থেকে ঝাড়গ্রাম শহরে এসেছি। ছেলে বরাবর মেধাবী। মাধ্যমিকে ও ঝাড়গ্রাম মহকুমায় প্রথম হয়েছিল। ছেলের এই ফলাফলে আমরা ভীষণ খুশি।