কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
কলকাতার কলেজগুলির মধ্যে গোয়েঙ্কা কলেজ অব কমার্স অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিট্রেশনে প্রায় সব আসনই ভর্তি হয়ে গিয়েছে। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের চিত্রও প্রায় এক। ভবানীপুর এডুকেশন সোসাইটি কলেজে ৯০ শতাংশের বেশি আসন ভর্তি হয়েছে। তবে সব মিলিয়ে কলকাতার কলেজগুলিতে এখনও ফাঁকা আসন রয়েছে ৪০ শতাংশের বেশি। আনন্দমোহন কলেজ, বঙ্গবাসী কলেজ, চিত্তরঞ্জন কলেজ, মুরলীধর গার্লস কলেজ, সুরেন্দ্রনাথ মহিলা কলেজ সহ একাধিক কলেজে বহু আসন খালি পড়ে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এখানে ৫০ শতাংশের একটু বেশি আসনে পড়ুয়ারা ভর্তি হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, আসানসোলের কাজি নজরুল এবং বারাসত রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০ শতাংশের সামান্য বেশি আসন ভরেছে। ভর্তির নিরিখে শীর্ষে রয়েছে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে স্নাতক স্তরে ৭১ শতাংশ আসন পূরণ হয়েছে। বাঁকুড়া এবং সিধো কানহো বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৮ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ভর্তি হয়েছেন। এবার প্রায় সব কলেজেই অতিরিক্ত আবেদন জমা পড়েছিল। কিন্তু সেই অনুপাতে কোথাও ভর্তি হয়নি। বহু নামজাদা কলেজে এখনও একটা বড় সংখ্যক আসন খালি রয়েছে। আসলে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর পড়ুয়াদের একাংশ কাজে ঢুকে পড়েছে। আবার একটি অংশ মেডিক্যাল বা ইঞ্জনিয়ারিংয়ের দিকে চলে গিয়েছে। যদিও এই অংশটি প্রতিবছরই পেশাভিত্তিক কোর্স করতে চলে যায়। ফলে সাধারণ ডিগ্রি কলেজে স্নাতকের আসন পূরণ হয়ে ওঠে না।
তবে এটাও ঠিক যে, খালি আসনের মধ্যে বেশিরভাগই সংরক্ষিত। তবে এই আসনগুলির চরিত্র বদল করে অসংরক্ষিত করে দিলে এতে সাধারণ ছাত্রছাত্রী ভর্তি হতে পারবেন। তাই ৮ অক্টোবর পর্যন্ত কত সংখ্যক পড়ুয়া ভর্তি হয়, সেদিকে তাকিয়ে শিক্ষামহল।