গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট (আইএসআই)-এ সোমবার শুরু হয়েছে এআই-এর উপর ভারত-ফ্রান্স যৌথ কর্মশালা। চলবে শুক্রবার পর্যন্ত। বিষয়: ‘স্ট্যাটিস্টিক্স অ্যান্ড আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ফর ডেটা সায়েন্স’। দুই দেশের সংশ্লিষ্ট বিভাগের শতাধিক পড়ুয়া এবং তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কর্মরত কর্তা-ব্যক্তিরা এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কলকাতায় নিযুক্ত ফ্রান্সের কনসাল জেনারেল ভার্জিন কর্টিভাল, কর্মশালার সহ উদ্যোক্তা তথা ফ্রান্স আইএমটির প্রফেসর ফ্যাব্রিস গ্যামবোয়া, ভারতীয় জাতীয় পরিসংখ্যান কমিশনের প্রফেসর বিমল কে রায় এবং আইএসআই অধিকর্তা প্রফেসর সংঘমিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কর্মশালার উদ্বোধনের পর বক্তব্য রাখেন ভাণ্ডারী। সেখানে তিনি এআই এবং ডেটা সংগ্রহ ও তার ব্যবহারের উপর আলোকপাত করেন। বক্তব্য শেষে আইএসআই ডিরেক্টরের এক প্রশ্নের জবাবে আইবিএমের শীর্ষকর্তা বলেন, এআই-এর মানুষ হয়ে ওঠা খুব কঠিন। একই কথা শোনা যায় ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন সায়েন্সেস ইউনিট-এর প্রফেসর নিখিলরঞ্জন পালের গলাতেও। তিনি বলেন, অদক্ষ কর্মী বা ওই চাকরির ক্ষেত্রে এআই বিপদ হলেও বহু নতুন কর্মসংস্থানও তৈরি করবে। সেক্ষেত্রে সরকার নিয়ন্ত্রিত মনিটরিং সংস্থা জরুরি বলে মনে করেন নিখিলবাবু। তাঁর কথায়, ওই নিয়ন্ত্রক সংস্থা এআই-এর ব্যবহার, অপব্যবহারের উপর নজর রাখবে। এআই উন্নত হলেও আমরা এখনও সেই পর্যায়ে যাইনি, যেখানে ঘরে রোবটের সঙ্গে গল্প করব। আসলে বর্তমানে আমরা আর্টিফিসিয়াল ন্যারো ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজ করছি।’