সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
কেন এমন মেলার আয়োজন করা হবে? রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি কী করছে না করছে, তাদের কী কী কোর্স করানো হয়, ইত্যাদি তুলে ধরার জন্য এই বিশেষ উৎসবের কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এক উপাচার্য বলেন, মেলায় প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় স্টল দেবে। প্রত্যেকেই তাদের কাজকর্ম তুলে ধরবে। আরেক উপাচার্যের কথায়, এটা জনসংযোগ করার ভালো উপায়। অনেক ক্ষেত্রে একটি বিশ্ববিদ্যালয় কী করছে না করছে, তা অনেকে জানতে পারেন না। মিডিয়ার মাধ্যমে যেটুকু প্রকাশ্যে আসে, তার বাইরেও অনেক কিছু আছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের কাছে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে তুলে ধরাও লক্ষ্য রাজ্যের। এমনই মত কয়েকজন উপাচার্যের। এই মেলায় অন্যান্য রাজ্য বা বিদেশের প্রতিনিধিদেরও আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যার কথাও জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী। কে কী কাজ করছে, তারও খোঁজ করেন তিনি। প্রতিনিয়ত কেন্দ্রীয় সরকার যে বিভিন্ন খাতে টাকা কমিয়ে দিচ্ছে, তা নিয়েও এই বৈঠকে সরব হয়েছেন তিনি। পাশাপাশি, বাইরে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও হস্তক্ষেপ যাতে না হয়, সে ব্যাপারেও উপাচার্যদের সতর্ক করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এই বাইরের হস্তক্ষেপ বলতে মুখ্যমন্ত্রী আসলে কার দিকে ইঙ্গিত করছেন, তা স্পষ্ট করেননি তিনি। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজ্যপালের দিকেই ইঙ্গিত ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। কোথাও কোনও সমস্যা থাকলে, তাঁরা তাঁকে জানাতেই পারেন বলে উপাচার্যদের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি। সব বিশ্ববিদ্যালয় আলাদা করে কথা বলার সুযোগ না পেলেও, প্রায় প্রত্যেকেই মুখ্যমন্ত্রীকে তাঁদের ক্যাম্পাসে আসার আর্জি জানিয়েছেন।