সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
কেন উপহারের বদলে রক্তদান বন্ধ কড়া আইন চাই, তার কারণও দেখানো হয়েছে ওই চিঠিতে। বলা হয়েছে, এভাবে বিনিময়ের রক্তদান চলতে থাকলে বহু রক্তদাতাই উপহারের লোভে নিজেদের রোগ গোপন করে রক্তদান করতে আসবেন। দুই, এভাবে সংগৃহীত রক্ত থেকে হেপাটাইটিস, এইচআইভি, ম্যালেরিয়া প্রভৃতি রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকবে। তিন, আর্থিকভাবে দুর্বল বহু উদ্যোক্তা সংগঠন উপহারের চাকচিক্যে গা ভাসাতে না পারার জন্য রক্তদান শিবির আয়োজন করা থেকে পিছিয়ে যাবে। সামগ্রিকভাবে ক্ষতি হবে রাজ্যের। তিন, রক্তে বিনিময় প্রথার রমরমা হলে ডোনার্স কার্ড বাজারে বিভিন্ন অসাধু চক্রের কাছে বিক্রি করে দেওয়াও অস্বাভাবিক হবে না। চার, এইসব উদ্যোক্তারা রক্তের বদলে দামি উপহার তুলে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন বড় সংস্থার কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহে লিপ্ত হবে। পাঁচ, এই ধরনের রক্তদান জাঁকিয়ে বসলে রক্তদাতাদের মধ্যে উপহার ছাড়া রক্তদান করার প্রবণতা কমবে। দাতাদের মনে হবে, রক্ত মানেই উপহার। উপহার না পেলে রক্তদানও করব না। পাঁচ, রক্তদান মানেই বিনামূল্যের স্বেচ্ছা উদ্যোগ— এই ধারণা পাল্টাবে সাধারণ মানুষের।