যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
তবে ভর্তির আগে শিক্ষামন্ত্রীর এমন বৈঠক একপ্রকার বেনজির বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ অধ্যক্ষদের মতে, প্রতিবারই উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে আমাদের পাঠানো হয়। তাতে অনলাইন ছাড়া আর কোনওভাবে ভর্তি করানো যাবে না, সেই বার্তাই দেওয়া হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কিন্তু শুক্রবার দপ্তরের তরফে এই বৈঠক ডাকার কথা ঘোষণা করার ফলে সবাই অবাক হয়েছেন। ভর্তি নিয়ে যাতে কেউ টাকা না চাইতে পারে, তার জন্য এ বছর আর নথি যাচাইয়ের জন্য কলেজে যেতে হবে না। একেবারে ক্লাস শুরুর সময় যেতে হবে। তখনই সেই কাজ হবে। সেই বিষয়গুলি কীভাবে কার্যকর করা যায়, মন্ত্রী তা অধ্যক্ষদের কাছে তুলে ধরতে পারেন, এমনই শোনা যাচ্ছে। তাছাড়া অন্যান্যবারের মতো ভর্তি নিয়ে কোনও গোলমাল যাতে না হয়, তার বার্তাও দেওয়া হতে পারে বলে কেউ কেউ মনে করছেন। দপ্তর সূত্রে খবর, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ইদানীং টাকাপয়সার সমস্ত লেনদেনই অনলাইন করে দিয়েছে। ফি জমা থেকে অন্যান্য খাতে টাকা জমা— সবই অনলাইনে। এই পদ্ধতি যাতে অন্যান্য কলেজ নেয়, সেই বার্তা দেওয়া হতে পারে।