সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
নির্বাচন কমিশনের অভিযোগ সেলে অভিযোগ পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নিতে জেলা নির্বাচনী আধিকারিককে নির্দেশ দেয় কমিশন। মারামারির ঘটনার অভিযোগ এলে পুলিসকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাঠানো হয় ক্যুইক রেসপন্স টিম। যে টিমে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ১৪২টি ক্যুইক রেসপন্স টিম তৈরি হয়েছিল এদিনের ভোটের জন্য। গোলমালে যুক্ত থাকার অভিযোগে মোট ৪২ জনকে এদিন গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।
এদিকে, গোটা বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে ফের নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় বিজেপি’র পক্ষ থেকে সেই দাবি করা হয়েছে। এদিন বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে এসে দরবার করা হয়। প্রথমে বিক্ষোভ দেখান শিক্ষক ঐক্য মঞ্চের সদস্যরা। তাঁরা সিইও দপ্তরের সামনে বসে পড়েন। পুলিসের ব্যারিকেডের সামনে তাঁরা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। এরপরে আসেন বিজেপি’র জয়প্রকাশ মজুমদার ও শিশির বাজোরিয়া। জয়প্রকাশ মজুমদার অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী যত বাড়ছে তৃণমূলের তাণ্ডবও তত বাড়ছে। তাদের সমর্থন করছে রাজ্য পুলিস। শেষে আসে সিপিএমের রবীন দেবের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল। প্রত্যেকেই সিইও’র সঙ্গে দেখা করে এদিনের ভোট নিয়ে উষ্মাপ্রকাশ করেন। রবীন দেব বলেন, এদিন অনেক ইভিএম বিকল হয়ে গিয়েছে। ভোটারদের সুরক্ষা দিতে পারছে না কমিশন। তারা দায়িত্ব পালন করতে পারছে না। সিপিএম কর্মীদের ধরে ধরে কেস দেওয়া হচ্ছে। কোথায় কোথায় গোলমাল হয়েছে, তার তালিকাও জমা দেন তিনি।