গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
অভিযোগ, রবীন্দ্রনগর থানা বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চাইলে বিক্ষোভ শুরু হয়। গুজব রটে, পুলিসি হেফাজতে কুরবানকে মারধরের জেরেই সে মারা গিয়েছে। ফুলতলা বাজার এলাকার কয়েকশো মানুষ থানার সামনে এসে রাস্তা আটকে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বারাক ভাঙচুর করা হয়। পরিস্থিতি মারমুখী হয়ে ওঠায় থানায় হামলার আশঙ্কা করে ডিএসপি টাউন, অতিরিক্ত পুলিস সুপার সদর সহ বিশাল ফোর্স চলে আসে। অনেক রাত পর্যন্ত থানা ঘিরে রাখে ওই বাহিনী।
৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ও মেটিয়াবুরুজ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সব্যসাচী বসু বলেন, ওই অভিযুক্তকে হাতেনাতে ধরেছিল পুলিস। তবে পুলিস মারধর করেছে বলে শুনিনি। কেউ গুজব রটিয়েছিল বলে ওই ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। আসলে পুলিসের বারাক থেকে লাফ দিয়ে পালাতে গিয়ে জখম হয় সে। তাঁর কথায়, উত্তেজিত জনতা পরে তা বুঝতে পেরেছে। তাই এদিন বিকেলে কুরবানের দেহ এলাকায় এলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল।