গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
সংগঠনের রাজ্য সভাপতি মনোজ চক্রবর্তী বলেন, এই রাজ্য সরকার আমাদের সংগঠনের সঙ্গে কথা বলে গ্রামীণ চিকিৎসকদের ট্রেনিং, মডিউল প্রকাশ এবং গ্রামীণ চিকিৎসকদের প্রশাসনিক হয়রানি বন্ধ করেছে। এটা এই সরকারের আগে হয়নি। তাই রাজ্য সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ আমরা। ফলে গ্রামীণ চিকিৎসকদের জীবন-জীবিকা ও সুরক্ষার প্রশ্নে আমরা এই নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থীদের ঘাসফুল চিহ্নে ভোট দিয়ে ৪২টি আসনেই জয়যুক্ত করার জন্য সর্বস্তরের ভোটারদের কাছে আবেদন রাখছি।
প্রসঙ্গত, আগেকার দিনে গ্রাম বাংলায় অসুস্থ মানুষের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হাতুড়ে ডাক্তার ছিল। সম্প্রতি রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের উদ্যোগে তাঁদের প্রশিক্ষণ দিয়ে গ্রামীণ চিকিৎসক হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। যে কোনও রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা, সন্তান প্রসবের আগে এবং পরে কীভাবে মহিলাদের যত্ন নিতে হবে– ইত্যাদি হাতেকলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় রাজ্য সরকারের উদ্যোগে। চিকিৎসার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ ছাড়াও গ্রামীণ চিকিৎসকদের কী করনীয়, আর কী নয়– অর্থাৎ তাঁদের এক্তিয়ার কতটা, সবকিছুই বলে দেওয়া হয় প্রশিক্ষণে। বর্তমানে এই ধরনের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অনেক গ্রামীণ চিকিৎসক রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছেন।