গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এদিন সকালে মনোনয়ন দিতে অনেক আগেই চলে আসেন প্রতিমাদেবী। জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) ভাস্কর পালের কাছে সাড়ে বারোটায় সময় দেওয়া ছিল। ধীরে ধীরে এই লোকসভা আসনের অন্তর্গত বিধানসভা কেন্দ্রগুলি থেকে দলীয় কর্মী, সমর্থক সহ বিধায়করা আসতে শুরু করেন। ক্যানিং পূর্ব, ক্যানিং পশ্চিম, বাসন্তী, জয়নগর সহ পাঁচ বিধায়ক এলেও দেখা যায়নি বাকি দুই বিধানসভা কেন্দ্রের জনপ্রতিনিধিকে। প্রতিমাদেবী এই নিয়ে বলেন, আমি সবাইকেই আসতে বলেছিলাম। কেউ না এলে আমার কিছু করার নেই।
এদিকে এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে গোসাবার বিধায়ক সুব্রত মণ্ডলকে ফোন করা হলে তিনি বলেন, আমি আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। সে কথা দিদিকে জানিয়েছি। অন্যদিকে, কুলতলির বিধায়ক গণেশ মণ্ডলের বক্তব্য, আমি গত কয়েকদিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত। বাড়ি থেকে বেরতে পারছি না। আমার না যাওয়ার পিছনে অন্য কোনও রহস্য নেই।
এদিন মিছিল করে মনোনয়ন দিতে আসেন মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বাপি হালদারও। তাঁর সঙ্গে সব বিধায়ক, জেলা পরিষদের সদস্য থেকে শুরু করে অন্যান্য নেতা, নেত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। চার বিধায়ককে নিয়ে রিটার্নিং অফিসার তথা অতিরিক্ত জেলাশাসক (জেলা পরিষদ) সৌমেন পালের কাছে মনোনয়ন জমা দেন বাপিবাবু।
এদিকে, এসইউসি পরিকল্পনা করেছিল হাজরা থেকে মিছিল করে আলিপুরে এসে মনোনয়ন জমা দেওয়ার। কিন্তু পুলিস তাদের মিছিল শুরুতেই আটকে দেয়। কারণ কালীঘাট ব্রিজের কাছে ১৪৪ ধারা জারি করা আছে। তাই প্রার্থী ও অন্যান্য দলীয় কর্মী, সমর্থকরা বিভিন্ন গাড়ি করে আলিপুর এসে যে যার কেন্দ্রে রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়ন জমা দেন।